Operation Sindoor: মঙ্গলবার মধ্যরাতে পাকিস্তান এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতীয় বাহিনী ক্ষেপণাস্ত্র ও কামিকাজে ড্রোন হামলা চালায়। জেনে নিন কী বিশেষত্ব আছে কামিকাজে ড্রোনে।
পাকিস্তান এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জেহাদি ঘাঁটিতে হামলা চালাতে ব্যবহার করা হল মারণাস্ত্র কামিকাজে ড্রোন (kamikaze drone)।
511
এখন প্রশ্ন হল কী এই কামিকাজে ড্রোন (kamikaze drone)? কেন এই নাম রাখা হল?
611
কামিকাজে (kamikaze) শব্দটি জাপানি। এর অর্থ হল দৈবী হওয়া। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানি ফৌজের বিমানবাহিনী একটি বিশেষ শাখাকে বলা হতো কমিকাজে স্পেশ্যাল অ্যাটাক ইউনিট।
711
এদের কাজ ছিল শত্রুপক্ষের যুদ্ধজাহাজে আত্মাঘাতী হামলা করা।
811
কামিকাজে (kamikaze) পাইলটরা বারুদ ঠাসা প্লেন নিয়ে মার্কিন রণতরীগুলোর ওপর আচড়ে পড়ার চেষ্টা করতেন। এভাবে নিজের প্রাণ বিসর্জন দিয়ে প্রতিপক্ষকে ধ্বংস করার প্রয়াস করতেন তারা।
911
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বিশেষ করে প্রশান্ত মহাসাগরে আমেরিকা ও জাপানের (Japan) নৌবাহিনীর লড়াইয়ের সময় কামিকাজে (kamikaze) হামলা করতে দেখা গিয়েছিল জাপানি পাইলটদের।
1011
এই কায়দাকে ভিত্তি করেই তৈরি হয়েছিল চালকবিহীন এই ড্রোন। যা ঠাসা বারুদ ও অস্ত্র দিয়ে। একদম সঠিক নিশানায় শত্রুর ওপর আঘাত হানতে সক্ষম হয়।
1111
আজ ড্রোনই ব্যবহৃত হল বাহওয়ালপুরে জইশ ই মহম্মদ, মুরাক্কায় লস্কর ই তৈবা ও হিজবুল মুজাহিজিনের সদর দপ্ততে হামলা চালাতে।