PM Modi On Indian Economy: মার্কিন শুল্কে ভারতীয় বাণিজ্যে কতটা প্রভাব পড়বে? শুক্রবার সেই কথা স্পষ্ট করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এদিন কী বলেছেন তিনি? বিশদে জানতে দেখুন সম্পূর্ণ ফটো গ্যালারি…
ভারতের উপর আমেরিকার ২৫ শতাংশ হারে শুল্ক ঘোষণায় আদতে ভারত যে মোটেও বিচলিত নয়, শুক্রবার ফের সেই কথা স্পষ্ট করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। একই সঙ্গে ভারতীয় বাণিজ্যে জোর দিলেন স্থিতিশীলতার ওপর। শুক্রবার বারাণসীর একটি জনসভায় গিয়ে সেখান থেকে সাধারণ মানুষের উদ্দেশে এই বার্তায় দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘’ভারত এখন বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হওয়ার পথে এগোচ্ছে। আমাদের উচিত দেশীয় পণ্যের উপর এবং ভারতীয় অর্থনীতির স্থিতিশীলতার ওপর আরও জোর দেওয়া।''
25
ট্রাম্পের মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া নমোর
বুধবারই ভারতের উপর ২৫ শতাংশ হারে শুল্ক কর চাপানোর কথা ঘোষমা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এমনকি বারত রাশিয়ার কাছ তেল কেনায় সেটারও তীব্র সমালোচনা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তারপর থেকেই চরমে ভারত-আমেরিকা সম্পর্ক। যদিও কেনদ্রীয় সরকার আগেই বিবৃতি দিয়েছে মার্কিন শুল্কে ভারতীয় অর্থনীতিতে তেমন কোনও প্রভাব পড়বে না। জাতীয় স্বার্থই আগে অগ্রাধিকার পাবে। আর এদিন ফের সে কথায় মনে করালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেন, ‘’সরকার দেশের স্বার্থরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত পদক্ষেপ গ্রহন করছে।''
35
তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দিকে এগোচ্ছে ভারত
এদিন বারাণসীর জনসভা থেকে মোদী আরও বলেন, ‘’বিশ্বজুড়ে বর্তমানে ব্যাপক অস্থির পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এর জন্য ভারতকেও সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, প্রতিটি দেশই এখন নিজেদের স্বার্থ নিয়ে ভাবছে। আর ভারতও খুব শীঘ্রই তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে। তাই ভারতকেও খুব সতর্ক থাকতে হবে।''
এখানেই শেষ নয়। বারাণসীর জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদী আরও বলেন যে, ‘’জতীয় স্বার্থ রক্ষায় এবং দেশের উন্নতিতে সব রাজনৈতিক দলকে একসঙ্গে এগিয়ে আসতে হবে। হতে হবে স্বদেশী পণ্যের ওপর সংকল্পবদ্ধ।''
55
ভারতীয় পণ্যে মার্কিন কর
অন্যদিকে, ভারতীয় প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপ আলোচনাতেও হল না কোনও কাজ। অবশেষে বুধবার ভারতীয় পণ্যের উপর শুল্ক ঘোষণা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ১ অগাস্ট থেকে নয়া এই শুল্ক কর ধার্য হবে বলে বুধবার নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় এই কথা জানিয়েছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর তারপর থেকেই আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে চলছে ট্রাম্পের করচর্চা।