প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান ততিথি ছিলেন মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে কর্তব্য পথে প্রবেশ করেন তিনি।
৭৪ তম প্রজাতন্ত্র দিবসে সামরিক কায়দায় অভিবাদন জানানো হল রাষ্ট্রপতি দৌপদী মুর্মুকে। দিল্লির কর্তব্যপথে এই প্রথম বর্নাঢ্য কুচকাওয়াজ দেখল দেশবাসী। ২৬ জানুয়ারি সকালেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং-এর সঙ্গে ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে পৌঁছেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। উপস্থিত ছিলেন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ অনিল চৌহান। রাইসিনা হিলস থেকে কর্তব্যপথের দিকে রওনা হন তাঁরা। এবারের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান ততিথি ছিলেন মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে কর্তব্য পথে প্রবেশ করেন তিনি। প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে অংশ নিতে দেখা গেল মিশরের একটি সেনাদলকেও।
অন্যদিকে, দেশবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দেশ জুড়ে চলছে 'আজাদিকা অমৃত মহোৎসব'। এরইমধ্যে ৭৪ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের উদযাপন যে বিশেশাহ গুরুত্ব রাখে সেবিষয়ও উল্লেখ্য করলেন প্রধানমন্ত্রী। দেশবাসীর উদ্দেশে একতা ও ঐক্যর বার্তা দিয়ে তিনি বললেন, 'দেশের মহান মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যেতে চাই।' ২৬ তারিখ সকালেই সকল দেশবাসীকে টুইটারে শুভেচ্ছা জানালেন মোদী। অন্যদিকে পতাকা উত্তোলনের জন্য প্রস্তুত দিল্লির রাজপথ। সকাল ১০টা থেকে শুরু হবে প্যারেড ও কুচকাওয়াজ।
২৬ জানুয়ারি ৭৪ তম প্রজাতন্ত্র দিবসে দেশবাসীর প্রতি বিশেষ বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। টুইটবার্তায় তিনি লিখলেন,‘প্রজাতন্ত্র দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। এবারের অনুষ্ঠানটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আমরা আজাদিকা অমৃত মহোৎসবের মধ্যে উদযাপণ করছি। দেশের মহান মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যেতে চাই।’