গিলানি সরার পরই কাশ্মীরে শুরু ধর-পাকড়, কঠোর আইনের পাশে বন্দি হচ্ছে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা

আটক করা হল বিচ্ছিন্নতাবাদী হুরিয়ত নেতা আশরাফ শেহরাই-কে

সঙ্গে বন্দি করা হয়েছে নিষিদ্ধ সংগঠন জামাত-এ-ইসলামির জনা ১২ সদস্যকে

হতে পারে জননিরাপত্তা আইনে মামলা

হুরিয়ত নেতা গিলানি রাজনীতি ছাড়ার দিন কয়েক পরই হল পুলিশি পদক্ষেপ

 

amartya lahiri | Published : Jul 12, 2020 6:23 AM IST / Updated: Jul 12 2020, 11:57 AM IST

রবিবার জম্মু ও কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদী হুরিয়ত নেতা আশরাফ শেহরাই এবং নিষিদ্ধ সংগঠন জামাত-এ-ইসলামির বেশ কয়েকন সদস্যকে আটক করা হয়েছে। জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশ প্রধান দিলবাগ সিং জানিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে জননিরাপত্তা আইনের মতো কঠোর ধারায় মামলা করা হতে পারে। আশরাফ শেহরাই পাকিস্তানপন্থী তেহরিক-ই-হুরিয়ত সংগঠনের চেয়ারপার্সন। তাঁর সঙ্গে আটক হয়েছে জামাত-এ-ইসলামির প্রায় জনা ১২ সদস্য।

দিন কয়েক আগেই জম্মু-কাশ্মীরের প্রবীণ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা সৈয়দ আলি শাহ গিলানি রাজনীতি থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন। গিলানির কাছ থেকে নেতৃত্বের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন শেহরাই। তারপর থেকে ২৬টি বিচ্ছিন্নতাবাদী দলের জোট, অল পার্টি হুরিয়ত কনফারেন্সে তেহরিক-ই-হুররিয়ত দলের প্রতিনিধিত্ব করছিলেন তিনিই। তবে গিলানির ঘোষণার পর থেকেই হুরিয়ত নেতাদের বিরুদ্ধে পুলিশি পদক্ষেপ জোরদার হয়েছে।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের মে মাসে উপত্যকায় ভারতীয় সেনার সঙ্গে সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছিল আশরাফ শেহরাইয়ের পুত্র, জুনায়েদ শেহরাই-এর। হুরিয়ত নেতার ছেলে ছিল হিজবুল মুজাহিদিনের এক বিভাগীয় কমান্ডার।

 

Share this article
click me!