জাতীয় রাজনীতির মোড়ে শরদ যাদবের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়নি এবং আলাপচারিতা বন্ধুত্বের পর্যায়ে পৌঁছয়নি এমন কথা কোনও সাংসদ বলতে পারবেন না। শরদ যাদব মানে ছিল সৌজন্যের রাজনীতির এক আদর্শবাদী সৈনিক।
শরদ যাদবের প্রয়াণে সকলেই হতচকিত। এখনও অনেকেই বিশ্বাস করতে পারছেন না যে বর্তমানে আরজেডি নেতা শরদ যাদব আর নেই। জনমানসে তিনি যতটা না স্থান করেছিলেন তার থেকে বেশি তাঁর আনাগোনা ছিল জাতীয় রাজনীতির আঙিনায়। শরদ যাদব মানেই ছিল সৌজন্যের রাজনীতির এক পরকাষ্ঠা। এমনকী, জোট রাজনীতির অন্যতম কারিগর। কিন্তু, গত কয়েক বছর ধরেই অনেকটা যেন নিস্ক্রিয় হয়ে পড়েছিলেন জাতীয় রাজনীতি থেকে। বিশেষ করে নিজের হাতে প্রতিষ্ঠিত করা সংযুক্ত জনতা দল থেকে যেভাবে তাঁকে রাতারাতি বহিষ্কারের খাতায় ফেলে দিয়েছিলেন নীতিশ কুমার তা তাঁকে কুড়ে কুড়ে খেত। শরদ যাদবরে প্রয়াণে স্বাভাবিকভাবেই শোকস্তব্ধ জাতীয় রাজনীতির বহু ব্যক্তিত্ব।
শরদ যাদবের প্রয়াণ যে তাঁকে বাকরুদ্ধ করে দিয়েছে তা টুইটারে ব্যক্তি করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
অন্যদিকে শরদ যাদবের প্রয়াণে টুইটারে শোকবার্তা পোস্ট করেছেন মমতা বন্দ্যোধ্যায়।