এবার সকলের সামনে যা ঘটল এক কথায় তা তাক লাগিয়ে দিল আট থেকে আশিকে। ফরিদাবাদের ঘটনা, ঠিক কী ঘটেছে, আগে জেনে নেওয়া যাক।
প্রাণের থেকে শাড়ির দাম বেশি, এটাই বোধহয় ফরিদাবাদের (Faridabad) এই বাসিন্দা মনে করেছিলেন। ভয়ানক পরিস্থিতির হাত থেকে অল্পের জন্য কপাল জোড়ে বাঁচল পরিবারের ছেলে। মায়ের কাণ্ড থেকে এক কথায় উন্মাদ তকমা দিল নেটদুনিয়া (Internet Virl Video) । উঁচু বাড়ির বারান্দা থেকে পড়ে মৃত্যুর ঘটনা শোনা যায় প্রায়ই। তা খুব একটা অবাক করা নয়। কিন্তু এবার সকলের সামনে যা ঘটল এক কথায় তা তাক লাগিয়ে দিল আট থেকে আশিকে। ফরিদাবাদের ঘটনা, ঠিক কী ঘটেছে, আগে জেনে নেওয়া যাক, পরিস্থিতি যেমনই হোক না কেন, ফ্ল্যাটের ভেতর কোন বিপদের ভয়ে দশ তলা থেকে ঝাঁপ দেওয়ার মত ভুল হয়তো প্রাণ বাঁচানোর দায়ে অনেকই করে ফেলেন। কিন্তু নিজের ছেলেকে মা নিজে হাতে দশ তলা থেকে ঝুলিয়ে দিয়েছে, এমন কথা শোনা যায় কি (Shocking News) !
ফরিদাবাদে এক মা তার ছেলেকে হাইরাইজের বারান্দা থেকে ঝুলিয়ে দেওয়ার মর্মান্তিক ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে সম্প্রতি। যা দেখা মাত্রই নেট দুনিয়ায় হয়ে উঠল ভাইরাল (Viral Video) । ঘটনার ভিডিও, যা এখন ভাইরাল হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে ছেলে বিছানার চাদরে ঝুলছে। কিন্তু কেন সে এটা করেছে? ন-তলায় তালাবদ্ধ বাড়ির বারান্দায় পড়ে থাকা শাড়ি আনতে। ভিডিওতে দেখা যায়, ছেলে বিছানার চাদরে উঠে যাচ্ছে যখন তার মা এবং পরিবারের অন্য সদস্যরা তাকে টেনে তুলছে।
আরও পড়ুন- ‘ইউনিফর্ম শুধু স্কুলে ব্যবহার হত, কলেজে নয়’, হিজাব মামলায় সওয়াল আইনজীবীর
আরও পড়ুন- মণিপুর বিধানসভা নির্বাচনের তারিখে পরিবর্তন, নয়া ঘোষণা কমিশনের
আরও পড়ুন- কংগ্রেসের সঙ্গে লড়াইয়ে আপ-বিজেপির, কেমন ছিল ২০১৭ সালের পঞ্জাব বিধানসভার ফল
ঘটনাটি ঘটেছে গত সপ্তাহে ফরিদাবাদের ৮২ নম্বর সেক্টরের একটি সোসাইটিতে। ভিডিওটি ফোনবন্দি করেছেন উল্টো দিকের এক ফ্ল্যাটের বাসিন্দা। প্রতিবেশীদের একজনের মতে, মহিলাটি কীভাবে তালাবদ্ধ ঘর থেকে তার শাড়িটি ফিরিয়ে আনবেন সে সম্পর্কে কারও সাহায্য বা পরামর্শ নেননি এবং এক তরফাভাবে তার ছেলের জীবন বিপন্ন করার সিদ্ধান্ত নেন। "এই ঘটনাটি 6 বা 7 ফেব্রুয়ারি ঘটেছিল। মহিলাটি একটি শাড়ির জন্য তার ছেলেকে বিপন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এত বিপজ্জনক কিছু করার পরিবর্তে তার সোসাইটির সাথে যোগাযোগ করা উচিত ছিল," বলে প্রতিবেশীরা জানিয়েছিলেন। প্রতিটা মুহূর্তে আতঙ্কে থাকা এই ভিডিও দেখা মাত্রই স্পষ্ট হয়ে যায় ছেলেটির জীবনের ওপর দিয়ে ঠিক কতট ঝুঁকি গিয়েছে। বর্তমানে ছি ছি-কার নেটপাড়ায়।