মা দিলেন পরীক্ষা, আর বাচ্চা পেল এমন যত্ন-আত্তি, অসমের কাহিনি এখন মুখে মুখে

 

  • মেয়েদের সব সমস্যা অন্য একটা মেয়েই সব থেকে ভালো বোঝে
  • এই কথাটিই  প্রমাণ করল অসমের দুই মহিলা অফিসার 
  • দুই যমজ শিশুকে নিয়ে টেট পরীক্ষা দিতে আসেন মা
  • মার পরীক্ষার সময় শিশুদুটিকে দেখাশোনা করেন দুই পুলিশ কর্মী 
Tamalika Chakraborty | Published : Nov 12, 2019 11:47 AM IST

মেয়েদের অনেক সময়ে বলা হয়ে থাকে দশভূজা।  মেয়েরা একদিকে যেমন সংসার সামলে অফিস যেতে পারে, তেমনি আবার বাচ্ছা মানুষও করতে পারে। তাই একটা মেয়েকে, তার পরিশ্রম আর অসুবিধা অন্য আর একটা মেয়ে ছাড়া কেউ বুঝতে পারবে না। তাই তো রবিবার অসমে টেট পরীক্ষার সময় এক পরীক্ষার্থীকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে এলেন নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা দুই মহিলা পুলিশ কর্মী। 

 

ওই মহিলা টেট পরীক্ষার্থীর দুই যমজ শিশু রয়েছে। শিশুদের সামলে টেট পরীক্ষার প্রস্তুতি তো নিয়েছেন। কিন্তু সমস্যা হল পরীক্ষা দিতে এসে। দুই শিশুকে সামলাবেন না পরীক্ষা দেবেন। কিন্তু নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য, নিজের পরিচয় গড়ার জন্য চাকরিটা খুব দরকার। বাড়িতেও দুই শিশুকে রেখে আসার কোনও উপায় ছিল না। কিন্তু উপায় বার করে দিলেন  দুই মহিলা পুলিশকর্মী। পরীক্ষার সময়টুকুর জন্য ওই যমজ শিশুর দেখাশোনার দায়িত্ব নিলেন। আর ততক্ষণ প্রস্তুতি উজার করে পরীক্ষা দিলেন মা। 

সম্প্রতি অসম পুলিশ তাদের টুইটার অক্যাউন্টে  দুই মহিলার শিশু দেখাশোনার ছবি প্রকাশ করেছে। ছবিটিতে দেখা গিয়েছে,  দুই শিশুকে নিয়ে ওই দুই মহিলা পুলিশকর্মী বেশ ভালোই আছেন। অসম পুলিশ টুইটারে এই ছবি প্রকাশ করার প্রায় সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল হয়ে যায়।  অসম পুলিশের প্রশংসার ঝুলি উপছে পড়ে।  অসম পুলিশের তরফে টুইটে লেখা হয়েছেদারং জেলায় টেট পরীক্ষার দৃশ্য।  মা পরীক্ষা দিচ্ছেন। পুঁচকে দুটোকে নিয়ে রয়েছেন  এই দুই পুলিশ কর্মী। 

Share this article
click me!

Latest Videos

ফের ভয়াবহ অগ্নিকান্ড (Kolkata Fire) কলকাতায়, পুড়ে ছাই গড়িয়া ষ্টেশন সংলগ্ন ৬টি দোকান
চলন্ত বাসে দুঃসাহসিক ছিন্তাই! চাঞ্চল্য ছড়ালো গোটা এলাকায় | South 24 Parganas News Today
'আমি বলছি, আমার নাম করে লিখে রাখুন' ঝাঁঝিয়ে উঠে যা বললেন শুভেন্দু | Suvendu Adhikari
বিয়ে করার জন্য পাত্রী তুলতে এসে শ্রীঘরে পাত্র, হুলুস্থুলু কাণ্ড কুলতলিতে | Kultali News
'উপনির্বাচনে জিতে আরও অত্যাচার বাড়াবে TMC' উদ্বেগ প্রকাশ Adhir Ranjan Chowdhury-র