দীর্ঘ দশ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ ছিল পাক-ব্রিটেন বিমান পরিষেবা। আর এবার দীর্ঘ ১০ বছর পরে পুনরায় পাকিস্তানে বিমান পরিষেবা চালু করল ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ।
পাকিস্তানে কেন বন্ধ করা হয়েছিল ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ-এর বিমান পরিষেবা?-এর উত্তর খুঁজতে হলে পিছিয়ে যেতে হবে দশ বছর আগের ঘটনায়। ২০০৮ সালে রাজধানী ইসলামাবাদের ম্যারিয়ট হোটেলে বোমা হামলায় মৃত্যু হয়েছিল প্রায় ৫০-এরও বেশি মানুষের। সেই থেকেই পাকিস্তানে বিমান পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল ব্রিজিশ এয়ারওয়েজ। বিমানের কর্মী, যাত্রী এবং সর্বপরি বিমানের নিরাপত্তা নিয়ে কোনওরকম ঝুঁকি নিতে চান না বলেই বন্ধ করা হয়েছিল পরিষেবা। আজ এত বছর পর পুনরায় চালু করা হল সেই বিমান পরিষেবা।
জন্ম নিল বিশ্বের ক্ষুদ্রতম শিশু, ওজন একটা বড় মাপের আপেলের মতো
ফোনে চার্জ দেওয়াকালীন হেডফোন ব্যবহার, তড়িদাহত হয়ে মৃত্যু যুবকের
রবিবার ব্রিজিশ এয়ারওয়েজ-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এবার থেকে ইসলামাবাদ থেকে লন্ডনে সপ্তাহে তিনটি বিমান চলাচল করবে। বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার-এর মাধ্যমা চালানো হবে এই বিমান পরিষেবা। এই ঘোষণার পর সোমবার সকালে ইসলামাবাদ বিমান বন্দরে অবতরণ করে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের বিমান। তবে এর আগে ইসলামাবাদ ও লন্ডনের মধ্যে সরাসরি বিমান পরিষেবার দায়িত্বে ছিল পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের বিমান, যাতে লাগানো থাকত পাকিস্তানের পতাকা। কিন্তু এই পরিষেবার মাধ্যমে এই প্রথম পশ্চিমে কোনও দেশ পাকিস্তানে তাদের বিমান পরিষেবা শুরু করলো।