পহেলগাঁও হামলার পর থেকেই চরমে ভারত-পাক উত্তেজনা। হামলা, পাল্টা হামলায় সম্মুখ সমরে নেমেছে দুই দেশই। শনিবার বিকেলে আমেরিকার হস্তক্ষেপে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ বিরতির কথা ঘোষণা করলেও সংঘর্ষ বিরতি বজায় রাখল না পাকিস্তান
28
বাঙ্কারে আত্মগোপন
ভারতীয় যুদ্ধবিমানের গর্জনে বাঙ্কারে আত্মগোপন করেছিলেন জেনারেল মুনির। জানা গিয়েছে, লাগাতার একযোগে ভারতের তিন বাহিনীর আক্রমণের ভয়ে দু-তিন ঘণ্টা বাঙ্কারে লুকিয়ে ছিলেন পাক সেনা প্রধান অসিম মুনির।
38
আত্মরক্ষায় উদ্বিগ্ন মুনির
পহেলগাঁওয়ে হামলার পর থেকেই যে ভাবে হামলা বনাম পাল্টা হামলায় নেমেছে দুই দেশ, তাতে নিজের জীবনের জন্য চিন্তিত ছিলেন মুনির। আর তাই তো ভারতের সেনাবাহিনীর হাত থেকে বাঁচতে একেবারে যুদ্ধের সময় লুকিয়ে পড়েছিলেন বাঙ্কারে।
ভারতের হামলায় ভীত সেনাদের বুঝিয়েছিলেন মুনির।এদিকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে পাকিস্তানের মন্ত্রী রাজনৈতিক নেতারা ভারতের বিরুদ্ধে ক্রমাগত উত্তেজক মন্তব্য করে যাচ্ছেন। ফাঁকা হুমকিও দিয়ে যাচ্ছেন।
58
সেনাপ্রধান মুনিরের ক্ষমতা
পাকিস্তানে এখন আর সরাসরি স্বৈরাচারী শাসন না থাকলেও, দেশটির সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী নন, বরং সেনাপ্রধানকেই ধরা হয়। বর্তমানে এই বিধ্বংসী ক্ষমতার কেন্দ্রে রয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল অসিম মুনির।
68
কবে থেকে পাক সেনায় মুনির
সেনাপ্রধান হিসেবে মুনিরের কর্মজীবন প্রায় দুবছর আগে থেকে শুরু হয়েছে। জেনারেল অসিম মুনির পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের পদ গ্রহণ করেন। এরপর থেকে তিনি অত্যন্ত কম প্রচারের মধ্যে থেকেও সেনাবাহিনীর ওপর তার নিয়ন্ত্রণ আরও শক্ত করেছেন। যদিও ভারত-পাক যুদ্ধে তাকে সম্মুখ সমরে না নেমে বাঙ্কারে লুকিয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে।
78
ছোটোবেলা থেকেই ভারত বিরোধী মুনির
পাকিস্তানের বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল অসিম মুনির কোনো অভিজাত সামরিক পরিবারের সদস্য নন। তার বাবা ছিলেন একজন শিক্ষক, এবং তার পরিবার ভারত বিভাজনের পর ভারত থেকে পাকিস্তানে স্থানান্তরিত হয়েছিল। সাধারণ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে সামরিক বাহিনীতে যোগ দিয়ে ধীরে ধীরে তিনি উচ্চ পদে উন্নীত হন, যা তার কর্মজীবনের এক উল্লেখযোগ্য দিক।
88
ভারতকে মুনিরের হুমকি
পাক সরকারের তরফে ইতিমধ্যেই সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে এবং মুনিরের নেতৃত্বেই পাল্টা আক্রমণের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এই বিষয়ে এক পাক ঊর্ধ্বতন নিরাপত্তা আধিকারিক জানিয়েছেন, “মুনির সঠিক মুহূর্তের অপেক্ষায় আছেন এবং সেই মুহূর্তে তীব্র আঘাত হানবেন।”
