নারী ও শিশু-সহ বহু প্যালেস্তেনীয় নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে
প্যালেস্তাইনজুড়ে কেবলই মৃত্যু মিছিল। কান পাতলেই শোয়া যাচ্ছে হাহাকার। ইজরায়েল প্যালেস্তাইন যুদ্ধে ক্রমেই বাড়ছে হতাহতের সংখ্যা। সূত্রের খবর সোমবার ফের যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজ়ার প্যালেস্তেনীয় শরণার্থী শিবিরে নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করেছে ইজরায়েল। ঘটনায় নারী ও শিশু-সহ বহু প্যালেস্তেনীয় নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। হিসেব বলছে গত ৭২ ঘন্টায় সংঘর্ষে ২৩ লক্ষ প্যালেস্তেনীয়র বাসভূমি গাজ়ায় এক লক্ষ ২০ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কয়েক হাজার ঠাঁই নিয়েছিলেন জ়াবালিয়ার শরণার্থী শিবিরে। উল্লেখ্য গাজার একটি হাসপাতালেও বোমা মর্ক্সব উঠু
সোমবার বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম এক লাফে ৩.৫ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে। বর্তমানে যুদ্ধ ইজরায়েল আর হামাস জঙ্গি অধ্যুষিত প্যালেস্টাইনের মধ্যে সীমাবদ্ধ রয়েছে। কিন্তু আগামী দিনে এই যুদ্ধে ইরানের জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা প্রবল। আমেরিকা কিন্তু হাতে হাত গুটিয়ে বসে নিয়ে। ইজায়েলের উদ্দেশ্যে সেনা বাহিনী পাঠানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। তাই তেলের দাম বৃদ্ধির আশঙ্কা ক্রমশই বাড়ছে। হামাসের আকস্মিক হামলার তৃতীয় দিনে কিছুটা হলেও কোনঠাসা ইজরায়েল। যুদ্ধ পরিস্থিতি কোন দিকে যাবে তা এখনই স্পষ্ট নয়।
কিন্তু ইজরায়েল আর হামাসের এই সংঘর্ষের কারে বিশ্বব্যাপী তেল সরবরাহ ব্যাহত হতে পারে। এমন উদ্বেগ থেকেই তেলের দাম ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে। যদিও ইসরায়েল বা প্যালেস্টাইন বিশ্বের প্রধান তেল উৎপাদনকারী নয়। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যই বিশ্বের এক তৃতীয়াংশ এলাকায় তেল সরবরাহ করে। তাই বলা যেতে পারে বিশ্বব্যাপী ভোক্তাদের গুরুত্বপূর্ণ তেল উৎপাদন ও রফতানি অঞ্চলের দোরগোড়াতেই হচ্ছে যুদ্ধ। তাই তেলের দাম আরও বাড়বে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।