ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধের ৪১ দিনে যুদ্ধবিরতি আলোচনা, কাতারের মধ্যস্থতায় কথা পণবন্দি নিয়ে

ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ ৪১ দিনে পড়ল। তবে ভয়াবহ যুদ্ধের পর এবার কাতারের মধ্যস্থতায় যুদ্ধ বিরতি ও পণবন্দিদের মুক্তি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে বলছে একটি রিপোর্ট। 

যুদ্ধের মধ্যস্থতার কাতার

ইজরায়েল হামাস যুদ্ধের মধ্যস্থতায় কাতার। ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পরে এটাই প্রথম আলোচনা।

যুদ্ধ বিরতি আর পণবন্দি নিয়ে আলোচনা

ইজরায়েল হামাস আলোচনায় প্রধান্য পেয়েছে যুদ্ধ বিরতি আর পণবন্দির বিষয়। কারণ দুই পক্ষের হাতেই একাধিক মানুষ বন্দি অবস্থায় রয়েছে।

চুক্তির শর্ত

যুদ্ধ বিরতির শর্ত হল প্যালেস্টানীয় জঙ্গি গোষ্ঠী হামাসের হাতে এখনও পর্যন্ত প্রায় ৫০ জন ইজরায়েলের মানুষ বন্দি রয়েছে। অন্যদিকে ইজরায়েলের জেলে রয়েছে প্যালেস্টাইনের মহিলা ও শিশুরা।

সবথেকে বড় আলোচনা

সম্ভাব্য চুক্তিটি ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরু হওয়ার পরে সবথেকে বড় আর গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।

ইজরায়েলের অভিযোগ

ইজরায়েলের অভিযোগ যুদ্ধ হওয়ার পর এখনও পর্যন্ত হামাসের হাতে বন্দি রয়েছে ইজরায়েলের প্রায় ২৪০ জন নাগরিক। এদের গাজায় নিয়ে গিয়ে আটকে রাখা হয়েছে।

ইজারেয়েলে মৃত্যু

ইজরায়েলের অভিযোগ এই যুদ্ধে এখনও পর্যন্ত ১২০০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

মৃত্যুপুরী গাজা

এই যুদ্ধের কারণে ধ্বংসপুরী গাজা। এখনও পর্যন্ত ৫৬০০ শিশু ও ৩৫৫০ নারীরসহ ১৩৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

হামাসের বার্তা

হামাস আগেই সংবাদ সংস্থাকে জানিয়েছে, ইজরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধ বিরতি চুক্তি নিয়ে আলোচনার পথে রয়েছে হামাস। যদিও গাজায় এখনও হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইজরায়েল।

যুদ্ধ বিরতি নিয়ে ইজরায়েলের বার্তা

ইজরায়েল যুদ্ধ বিরতি নিয়ে এখনও স্পষ্ট কিছু জানায়নি। তবে তারা যে আলোচনায় বসছে তা নিশ্চিত করছে।

ইজরায়েলের হামলার নিন্দা

গোটা বিশ্বজুড়ে প্যালেস্টাইনের ওপর হামলার নিন্দা করা হয়েছে। রাষ্ট্রসংঘ থেকে শুরু করে একাধিক দেশই ইজরায়েলের তীব্র সমালোচনা করেছে। যদিও তারপরেও ইজরায়েল যুদ্ধে খান্ত দেয়নি।

হামাসের ভূগর্ভস্থ টানেল

ইজরায়েল গাজায় হামলা চালিয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত হামাসের ভূগর্ভস্থ টানেলে নিয়ে তেমন কিছুই করতে পারেননি। যদিও ইজরায়েলের দাবি সেখানেই রণকৌশল ঠিক করেছে হামাস জঙ্গিরা। তবে হামাস এই নিয়ে এখনও কিছুই বলেনি।