১৩ জন নাবালক বিচারাধীন বন্দি পালাল আড়িয়াদহের ধ্রুব আশ্রম থেকে। কীভাবে এত জন নাবালক একসঙ্গে পালাল, তা নিয়ে এখনও কোনও স্পষ্ট ধারণায় পৌছাতে পারেননি পুলিশ। আর এই বিষয়ে আশ্রম কর্তৃপক্ষও কোনও রকম মন্তব্য করেননি।
আরও পড়ুন, দেশে প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে মৃত্যু মুর্শিদাবাদে
সত্রের খবর, ১৮ বছরের নীচে কোনও নাবালক অভিযুক্ত হলে, জুভেনাইল কোর্টে বিচার হয় তাদের। সেখানে শাস্তি নির্ধারিত হলে এই আশ্রমে পাঠানো হয়। এটি আসলে একটি সংশোধনী হোম। আড়িয়াদহের ৩০ নম্বর শ্রী গোপাল মল্লিক রোডের এই হোম ধ্রুব আশ্রম বলেই পরিচিত। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অধীন এই হোমটি থেকে এর আগেও একাধিক বার বন্দি নাবালকের পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। রবিবার এই ঘটনা কার্যতই একাধিক প্রশ্ন উঠেছে।
আরও পড়ুন, উত্তরপাড়ার ব্য়বসায়ী খুনের মামলায় ছেলের ফাঁসি, বাবা-মায়ের যাবজ্জীবন
জানা গিয়েছে, দিনের বেলায় চার জন ও রাতের বেলায় ছয় জন নিরাপত্তা রক্ষী থাকেন এই আশ্রমে। বেসরকারি একটি এজেন্সি থেকে ভাড়া করা হয়েছে তাঁদের। এছাড়াও আশ্রমের ভিতরে ও গেটে সিসিটিভি বসানো রয়েছে। তা সত্ত্বেও এই আশ্রম থেকে শাস্তিপাওয়া অপরাধীরা কী করে পালিয়ে যায়, প্রশ্ন উঠেছে সব মহলে। প্রশ্ন উঠছে বারবার করে এই আশ্রম থেকে শাস্তিপ্রাপ্ত শিশু অভিযুক্তরা কি করে পালায়। ধ্রুব আশ্রমের কর্তৃপক্ষ সূত্রে এই বিষয়ে কথা বলতে চাইনি তারা মুখে কুলুপ এঁটে বসে রয়েছে। এখন দেখার কত দিনে এই অভিযুক্ত শিশু পলাতক অপরাধীদেরকে পুলিশ প্রশাসন ধরতে পারে।
আরও পড়ুন, নারীদিবস কার চোখে কেমন, কী বলছেন এশিয়ানেট নিউজের নারী-শক্তি-র দল