জানা গিয়েছে, ব্যাঙ্কের এক আধিকারিকের মা করোনা ভাইরাস সংক্রমণ নিয়ে শহরেরই এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সে খবর সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছতেই তাঁরা যোগাযোগ করেন স্বাস্থ্য ভবনে। প্রশাসনিক পর্যায়ে কথাবার্তার পর ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ ব্রাঞ্চ বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। প্রশাসনিক ভাবে পুলিশ উদ্যোগ নেয়। বৃহস্পতিবার রাতেই সম্পূর্ণভাবে সিল করে দেওয়া হয় ওই ব্রাঞ্চ। ইতিমধ্য়েই ওই আধিকারিক ও তাঁর পরিবারকে কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে। তালিকা তৈরি করা হচ্ছে ওই ব্রাঞ্চে কাজ করা অন্যান্য কর্মী এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের নামের। একইসঙ্গে ওই ব্যাঙ্কে যে সমস্ত গ্রাহকরা তাঁর সংস্পর্শে এসেছেন তাঁদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
কর্মচারী আন্দোলনের নেতা সঞ্জয় দাস বলেন, 'আমরা এই বিষয়টা বারংবার সাবধান করছি। ব্যাঙ্ক খোলা থাকলে মানুষ আসবেন। এদিকে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা হচ্ছে না। যা ভয়ঙ্কর বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। তাই আমরা সকলকে অনুরোধ করছি, প্রশাসনকে অনুরোধ করছি, সাধারণ গ্রহিতাদের অনুরোধ করছি গোটা বিষয়টাকে আপনারা মেনে চলুন।'