ইতিমধ্যেই লক্ষ্নৌতে বিপুলভাবে সাড়া পেয়েছে ওবে। কলকাতার বাজার ধরার ব্যাপারেও ইতিবাচক সংস্থার কর্তৃপক্ষ। এই মুহূর্তে জোরকদমে চলছে শেষমুহূর্তের প্রস্তুতি।
ট্যাক্সির গায়ে আজও জেগে আছে নো রিফিউজাল স্ট্যাম্প। কিন্তু ব্যস্ত সময়ে ট্যাক্সিওয়ালার মেজাজমর্জি জানে শহরবাসী। অগত্যা ত্রাহি মধুসূদন দিনে ওলা উবেরই সহায়। কিন্তু মাসমাইনের সঙ্গে উবের বা ওলার যে কতটা খারাপ সম্পর্ক তা মধ্যবিত্ত জানে। বিশেষত ওই মাসের শেষের দিনগুলিকে। সৌজন্যে বাড়তে থাকা সারচার্জ। তবে তথ্য বলছে দুঃখের দিন শেষ। এমনকী অতদূর বলে ড্রাইভারের বিরক্ত চাউনিটাও আর সইতে হবে না।
খোলসা করে বলা যাক। ওলা উবেরকে পাল্লা দিতে ৭ মে থেকে শহরের রাস্তায় নামছে ওবে ক্যাব। সংস্থার প্রতিশ্রুতি
ওবে চড়তে কোনও অতিরিক্ত শূল্ক দিতে হবে না। সঙ্গে ওলা উবেরের থেকেও বেশি মুনাফা পাবেন গাড়ির চালক।
মাই ওবে সংস্থার কর্ণধার বিকাশ গুপ্তা এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে শহরের রাস্তায় চলা মোট ৮০০০ গাড়ি ওবে-র তালিকায় নাম নথিভুক্ত করচে চলেছে।
ঠিক কতটা সস্তা ওবে? সংস্থার তরফে জানানো হচ্ছে, সাদা নীল এসি ট্যাক্সি ও ওবের ভাড়া এক। অর্থাৎ ১৮.৭৫ টাকা / কি.মি.। এবং এর কোনও অতিরিক্ত শূল্ক বা লুকনো মূল্য নেই।
ইতিমধ্যেই লক্ষ্নৌতে বিপুলভাবে সাড়া পেয়েছে ওবে। কলকাতার বাজার ধরার ব্যাপারেও ইতিবাচক সংস্থার কর্তৃপক্ষ। এই মুহূর্তে জোরকদমে চলছে শেষমুহূর্তের প্রস্তুতি। রাজ্য পরিবহণ দফতরের নয়া বিধি অনুযায়ী প্রতিটি গাড়ির ভিতর বসাতে হচ্ছে সিসিটিভি। সব ঠিক থাকলে নতুন মাসেই পথে দেখা মিলবে তার। টালার বাড়ি থেকে টালিগঞ্জের অফিস, একবার হয়ে যাক!