শাসকদের সঙ্গে সঙ্গে পিছনে ফেলে দিলেন নিজের সহকর্মীদেরও। করোনা রুখতে এক বা দুটি নয়, একেবারে ৮ কোটি টাকা দান করলেন বিজেপি সাংসদ রূপা গঙ্গোপাধ্যায়।
রাজ্য়ে আরও এক করোনা আক্রান্ত, সংখ্য়া বেড়ে ২৭.
রাজ্য়ে করোনা মোকাবিলায় এগিয়ে এসেছেন সাংসদরা। নিজদের সাংসদ তহবিল থেকে উদার হস্তে দান করেছেন একে একে। শাসক দলের আগেই এই তালিকায় নাম লিখিয়েছে বিজেপি। রাজ্য়ের বিজেপি সাংসদরা মিলে ইতিমধ্যেই ২০ কোটি টাকা তুলে দিয়েছেন প্রশাসনের হাতে। যাদের মধ্য়ে সবেথেকে বেশি টাকা দিয়েছেন বিজেপি সাংসদ রূপা গঙ্গোপাধ্য়ায়। নিজের দলরে সাংসদদেরও দানের তালিকায় পিছনে ফেলে দিয়েছেন তিনি।
কার্ড না থাকলেও কুপন দিলেই মিলবে রেশন, নয়া উদ্য়োগ খাদ্য দফতরের.
মুরলীধর স্ট্রিটে কান পাতলে শোনা যাচ্ছে, করোনা রুখতে দানের তালিকাায় ১.৬ কোটি টাকা দিয়েছেন সুরিন্দর সিং অহলুওয়ালিয়া। হুগলির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় সাংসদ তহবিল থেকে দিয়েছেন ১ কোটি। বাঁকুড়ার সাংসদ সুভাষ সরকার ১ কোটি টাকা দিয়েছেন। বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার ৩০ লক্ষ টাকা ও সৌমিত্র খাঁ দিয়েছেন ৮০ লক্ষ টাকা। পিছিয়ে থাকেননি পুরুলিয়ার সাংসদ জ্যোতির্ময় মাহাতো। ৫০ লক্ষ টাকা দিয়েছেন দান করেছেন তিনি। একই পথে হেঁটেছেন নিশীথ প্রামাণিক, রাজু বিস্ত, জন বার্লা। তারাও দিয়েছেন ৫০ লক্ষ টাকা করে দিয়েছেন । এছাড়া দার্জিলিংয়ের বিধায়ক নীরজ জিম্বা তামাং দিয়েছেন ২০ লাখ টাকা।
এক মাসের 'অগ্রিম বেতন' দেবে রাজ্য়, করোনায় নয়া প্রস্তাব মুখ্য়মন্ত্রীর.
এদিকে জেলার ডিএমদের কাছে সাংসদ তহবিলের টাকা দিয়েছেন তৃণমূলের সাংসদরাও। দলের ২২ সাংসদ ইতিমধ্য়েই জেলায় এই টাকা দিয়েছেন। এই তালিকায় রয়েছেন,ডায়মন্ডহারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়য জানা গিয়েছে, তাঁর সাংসদ তহবিল থেকে করোনা মোকাবিলায় ৫০ লক্ষ টাকা দিয়েছেন তিনি। এই তালিকায় রয়েছেন মুর্শিদাবাদের সাংসদ আবু তাহের খান, আরামবাগের সাংসদ অপরূপা পোদ্দার, চৌধুরী মোহন জাটুয়া প্রমুখ। কলকাতা দক্ষিণ কেন্দ্রের সাংসদ মালা রায় দিয়েছে ১.১ কোটি টাকা। জয়নগরের সাংসদ প্রতিমা মণ্ডল ও কলকাতা উত্তরের সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ও দিয়েছেন ১ কোটি টাকা। তবে এদের সবাইকে পিছনে ফলে দিয়েছেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়।