Municipal Election: কোভিড পরিস্থিতিতে নিয়ম না মানলেই কড়া শাস্তি, প্রচার নিয়ে কী বলছে কমিশন

Published : Jan 06, 2022, 10:38 AM ISTUpdated : Jan 17, 2022, 01:32 PM IST
Municipal Election: কোভিড পরিস্থিতিতে নিয়ম না মানলেই কড়া শাস্তি, প্রচার নিয়ে কী বলছে কমিশন

সংক্ষিপ্ত

পুরভোটে কোভিড  বিধি নিয়ে কড়া নির্বাচন কমিশন। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ না মানলে শাস্তি দেওয়া হবে। 

পুরভোটে কোভিড  বিধি নিয়ে কড়া নির্বাচন কমিশন ( Covid rule in Municipal Election )। প্রয়োজনে বিপর্যয় মোকাবিলা আইনের নির্দেশ। উল্লেখ্য, কমিশন (WB Election Commission) ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছে, ২২ জানুয়ারি শিলিগুড়ি, চন্দননগর, আসানসোল এবং বিধাননগরে পৌর নির্বাচন। তবে যথাযথভাবে কোভিড মানতে হবে। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ না মানলে শাস্তি দেওয়া হবে। পাশাপাশি প্রচারে লাগাম টানার কথাও ইতিমধ্যে ভেবেছে কমিশন। সূত্রের খবর, সভাগুলিতে যাতে ২০০-র বেশি লোক না হয়, সেজন্য কড়া নজর রাখছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন ( WB election Commission )।

উল্লেখ্য,  ২২ জানুয়ারি শিলিগুড়ি, চন্দননগর, আসানসোল এবং বিধাননগরে পৌর নির্বাচন। কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে ওই ভোটগুলিতে বেশ কিছু বিধি জারি করেছে কমিশন। তবে সেই বিধিগুলিকে মেনে চলা হচ্ছে না বলে অভিযোগ।সম্প্রতি আশানসোলের একটি ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থীর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে। না নিয়ে কমিশন বেশ অসস্তুষ্ট। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাশাপাশি মুখ্যসচিব, স্বাস্থ্য দফতর এবং পুলিশ কর্তাদের সঙ্গে নিয়ে কোভিড বিধি নিয়ে একটি বৈঠক করে কমিশন। সেখানে পুলিশ প্রশাসনকে কমিশনের নির্দেশ, কোভিড বিধি না মানলে কাউকে ছাড় নয়। নেওয়া কঠোর ব্যবস্থা।  প্রয়োজনে বিপর্যয় মোকাবিলা আইনের নির্দেশ।

পৌর নির্বাচনের পদযাত্রা, মিছিল এবং রোড শো ইতিমধ্যেই বন্ধ করে দিয়েছে কমিশন। কমিয়ে আনা হয়েছে প্রচারের সময়ও। তবে বিতর্ক বাধে সভা করার অনুমতি ঘিরেও। কমিশন প্রথমে জানিয়েছিল ৫০০ লোক নিয়ে খোলা মাঠে, অডিটরিয়াম বা প্রেক্ষাগৃহ হলে ২০০ লোক নিয়ে সভা করা যেতে পারে। এরপরেই প্রশ্ন ওঠে পুরভোটে একটি সবায় ৫০০ জন মানেতো অনেকটাই বেশি সংখ্যক লোক।একই দিনে চারটি রাজনৈতিক দল যদি  এই প্রচার শুরু করে তাহলে তো জনসংখ্যা অনেক বাড়বে। অর্থাৎ তা প্রায় ৪ গুন ছাড়াবে। তাহলে কোভিড পরিস্থিতিতে প্রচার বন্ধের নির্দেশ দিচ্ছে না কেন কমিশন, প্রয়োজনে তাঁরা ভার্চুয়াল প্রচারের নির্দেশ দিক, চাপানউতোর শুরু হয়েছে।

যদিও বৃহস্পতিবার কমিশন এনিয়ে ভাবনা চিন্তা শুরু করেছে। কমিশনের এক আধিকারিক বলেছেন, নির্বাচনের পাশাপাশি আমাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কেও সচেতন থাকতে হচ্ছে। তাই প্রয়োজন পড়লে ৫০০ এর পরিবর্তে ২০০ সভার অনুমতি না দেওয়ার কোনও কারণ নেই। তবে এখনও পর্যন্ত চূড়ান্ত কিছু জানায়নি কমিশন। এদিকে কোভিড পরিস্থিতিতে ভোট পিছিয়ে দেওয়ার দাবিতে ইতিমধ্যেই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করা হয়েছে। 

PREV
click me!

Recommended Stories

আমি সব দিক থেকে বাঙালি হতে চাই: কেন এমন কথা বললেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস
শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে জমি দখলের ৩০০০ অভিযোগ! আদালতে রিপোর্ট দিল CBI