লেবুর রস একটি প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান। যা ট্যান দূর করতে সাহায্য করে। মধু ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং লেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। একটি পাত্রে লেবুর রস এবং মধু মিশিয়ে ট্যানড স্থানে লাগান, ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ফলাফল নিজেই বুঝবেন।
27
বেসন, হলুদ ও দইয়ের প্যাক
বেসন ত্বক পরিষ্কার করে, হলুদ ত্বক উজ্জ্বল করে এবং দই ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে। এই তিনটি উপাদান মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে ট্যানড স্থানে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত তিনদিন এই কাজটি করুন।
37
আলুর রস
ঘরে বসেই একটা আলু দিয়েই ট্যানের সমস্যা থেকে পেতে পারেন মুক্তি। কারণ, আলুতে প্রাকৃতিক ব্লিচিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ত্বককে হালকা করতে সাহায্য করে। আলুর রস বের করে ট্যানড স্থানে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
টমেটোতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা ত্বককে উজ্জ্বল করে এবং ট্যান দূর করতে সাহায্য করে। টমেটোর রস এবং দই মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে ট্যানড স্থানে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
57
হলুদ ও বেসন
ত্বক উজ্জ্বল করতে এবং বাইরের রোদে পোড়া ট্যান দূর করতে চাইলে হলুদ আর বেসন হল অনবদ্য একটা জিনিস। হলুদের সঙ্গে বেসন ও কাঁচা দুধ মিশিয়ে সেই পেস্টের মিশ্রণ মুখে-ঘাড়ে লাগালে আস্তে, আস্তে ট্যান দূর হয়।
67
অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং ট্যানড হওয়া থেকে রক্ষা করে। ট্যানড স্থানে অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
77
শসার রস
শসার রস ত্বককে ঠান্ডা করে এবং গোলাপ জল ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে। এই দুটি উপাদান মিশিয়ে ট্যানড স্থানে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই-তিন দিন এটি করুন।