এই বিষয়ে, নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অফ মেডিসিনের নতুন গবেষণা চমকপ্রদ। যা অনুযায়ী এই ভাইরাসের কারণে সর্দি-কাশির মতো উপসর্গ দেখা যায়। যা পরবর্তীতে প্রাণহানী Anti Platelets Factor 4 ডিসঅর্ডারের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
ঠান্ডা এবং ফ্লু খুব গুরুত্ব সহকারে নেওয়া হয় না। সাধারণত মানুষ বিশ্বাস করে যে সাধারন সর্দি কয়েক দিনের মধ্যে নিজেই সেরে যাবে। তবে এই রোগটি তেমন সাধারনও নয়। এর ভাইরাস হতে পারে মারাত্মক। যা রক্তে জমাট বাঁধতে পারে। যা প্লেটলেটের সংখ্যাকেও প্রভাবিত করতে পারে। এই বিষয়ে, নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অফ মেডিসিনের নতুন গবেষণা চমকপ্রদ। যা অনুযায়ী এই ভাইরাসের কারণে সর্দি-কাশির মতো উপসর্গ দেখা যায়। যা পরবর্তীতে প্রাণহানী Anti Platelets Factor 4 ডিসঅর্ডারের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
গবেষণায় উঠে এসেছে তথ্য
পিটিআইয়ের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেডিকেল জার্নাল ইউনিভার্সিটি অফ নর্থ ক্যারোলিনা স্কুল অফ মেডিসিনের একটি গবেষণার উদ্ধৃতি দিয়ে লেখা হয়েছে যে সময় মত রোগ নির্ণয় এবং সঠিক চিকিৎসা এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের অবস্থার উন্নতি করতে পারে। নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অফ মেডিসিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভাইরাসের কারণে প্লেটলেট সংক্রান্ত রোগ হতে পারে এবং তা প্লেটলেটের পতন সহ।
এই গবেষণার মাধ্যমে এই তথ্য জানার চেষ্টা করা হয় যে কী ধরনের মানুষের এই রক্তের ব্যাধি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অ্যান্টিবডিগুলি হল Y-আকৃতির প্রোটিন যা ব্যাকটেরিয়া বা অন্যান্য 'বিদেশী' বস্তুর পৃষ্ঠে লেগে থাকতে পারে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পর্কে সংকেত দিতে পারে।
এটা কিভাবে শুরু হয়
এই অধ্যয়ন শুরু হয়েছিল একটি শিশুকে নিয়ে। যার মস্তিষ্কে রক্ত জমাট বাঁধা এবং গুরুতর থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া ছিল। আগে পর্যন্ত শিশুটি অ্যাডেনোভাইরাস সংক্রমণের জন্য বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিচ্ছিল। সেজন্য সর্দি ও ফ্লুর ক্ষেত্রে আরও সতর্ক হতে হবে। সাধারন সর্দি-কাশির ভাইরাস নানাভাবে মারাত্মক হতে পারে। এই নতুন গবেষণায় সত্যিই চমকপ্রদ এই তথ্য উঠে এসেছে।