সুস্থ ব্যক্তির প্রতি মাইক্রোলিটারে ১৫০ হাজার থেকে ৪৫০ হাজারের মধ্যে প্লেটলেটের পরিমাণ থাকা উচিত, তবে এই সংখ্যাটি কম হলে তা মারাত্মকও হতে পারে। আপনি কি জানেন যে ডেঙ্গু ছাড়াও এই রোগগুলিতে প্লেটলেট কাউন্ট দ্রুত হ্রাস পায়।
আবহাওয়ার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সারাদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ দ্রুত বাড়ছে। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীদের প্লেটলেটের সংখ্যা দ্রুত কমতে থাকে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে একজন সুস্থ ব্যক্তির প্রতি মাইক্রোলিটারে ১৫০ হাজার থেকে ৪৫০ হাজারের মধ্যে প্লেটলেটের পরিমাণ থাকা উচিত, তবে এই সংখ্যাটি কম হলে তা মারাত্মকও হতে পারে। আপনি কি জানেন যে ডেঙ্গু ছাড়াও এই রোগগুলিতে প্লেটলেট কাউন্ট দ্রুত হ্রাস পায়।
রক্তশূন্যতা
রক্তাল্পতা (রক্তের অভাব) রোগীদের ক্ষেত্রেও দেখা যায় যে প্লেটলেটের সংখ্যা কমে যায়। এ রোগে মানুষ দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়ে। এই সময় শরীরে প্রচুর রক্তের অভাব হয় এবং শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমতে থাকে। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির নতুন রক্ত তৈরি করা খুব কঠিন। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে অনেক ধরনের অ্যানিমিয়া রয়েছে। আয়রন ডেফিসিয়েন্সি অ্যানিমিয়া, সিকেল সেল অ্যানিমিয়া, ভিটামিন ডেফিসিয়েন্সি অ্যানিমিয়া এবং থ্যালাসেমিয়া সব ধরনের অ্যানিমিয়া।
আরও পড়ুন- সকালে ৪টে করে ভেজানো খেজুর, ম্যাজিকের মত ১৪টি বিষয়ে অব্যর্থ কাজ দেবে, জেনে নিন কী কী
আরও পড়ুন- দৈনন্দিন জীবনের এই কুঅভ্যাস বাড়িয়ে তোলে ব্রেন স্ট্রোকের ঝুঁকি, সতর্ক হোন আজ থেকেই
আরও পড়ুন- বিরাট থেকে মালাইকা, সেলেব মহলে বাড়ছে 'ব্ল্যাক ওয়াটার' এর চাহিদা, জেনে নিন এই জলের বিশেষত্ব
হেপাটাইটিস সি ভাইরাল
হেপাটাইটিস সি ভাইরাস একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক রোগ যা লিভারের সর্বাধিক ক্ষতি করে। এই রোগে লিভার ড্যামেজের ঝুঁকি বেড়ে যায়। সময়মতো চিকিৎসা না হলে তা মারাত্মক আকার ধারণ করে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে হেপাটাইটিস সি অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ এবং থেরাপির মাধ্যমে কাটিয়ে উঠতে পারে। এই রোগে প্লেটলেটও দ্রুত কমে যায়।