অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতে চান, এই লক্ষণগুলো দেখলেই সতর্ক হোন

যত দিন যাচ্ছে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি যেন ক্রমশ বাড়ছে। যদি এর পিছনে রয়েছে বেশ কিছু রোগ। যার কারণে হু হু করে সংখ্যাটা বাড়ছে। অকাল মৃত্যু এড়িয়ে কীভাবে সুস্থ থাকবেন।

Web Desk - ANB | Published : Oct 27, 2022 12:02 PM IST / Updated: Oct 27 2022, 05:34 PM IST

মারণ ভাইরাসের আতঙ্ক এখন ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। যত দিন যাচ্ছে ততই যেন রোগের আকার পরিবর্তন হচ্ছে।  মুহূর্তের মধ্যে একজনের থেকে আরেকজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস। এই রোগের থেকে বাঁচার একটাই উপায় হল সচেতনতা। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক থাকলেই এই মারণ রোগের মোকাবিলা করতে পারবেন নিমেষে। যত দিন যাচ্ছে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি যেন ক্রমশ বাড়ছে। যদি এর পিছনে রয়েছে বেশ কিছু রোগ। যার কারণে হু হু করে সংখ্যাটা বাড়ছে। অকাল মৃত্যু এড়িয়ে কীভাবে সুস্থ থাকবেন। জানুন বিশদে।

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক থাকলেই এই মারণ রোগের মোকাবিলা করতে পারবেন নিমেষে।  যত দিন যাচ্ছে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি যেন ক্রমশ বাড়ছে। যদি এর পিছনে রয়েছে বেশ কিছু রোগ। যার কারণে হু হু করে সংখ্যাটা বাড়ছে। যে সমস্ত মানুষের আগে থেকেই ডায়াবিটিসের মতো কঠিন রোগে আক্রান্ত তাদের খুব সহজেই  কাবু করতে পারে করোনা ভাইরাস। যার ফলে মৃত্যু ঘটছে। শরীরে পুষ্টি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যাদের কম তাদের সমস্যাও আরও অনেক বেশি। ডায়াবিটিসের রোগীদের ঝুঁকিও সেক্ষেত্রে অনেক গুন বেশি। 


যারা দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন, সেইসমস্ত  রোগীদের অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি থাকে। কারণ, ক্যান্সার রোগীদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অত্যন্ত কম থাকে। শরীর  দুর্বল থাকার কারণেই যে কোনও রোগই কাবু করতে পারে ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীকে।  হাইপারটেনশনের রোগীদের করোনা আক্রান্ত হলে জীবনের ঝুঁকি খুবই বেশি থাকে।  যারা হাইপারটেনশনে ভুগছেন তাদের অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি অনেকগুন বেশি থাকে।  দীর্ঘদিন ধরে যারা কিডনির সমস্যায় ভোগেন তাদেরও প্রাণের ঝুঁকি রয়েছে। এই ধরনের রোগগুলি থেকেই অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি ক্রমশ বাড়ছে। সুতরাং এর থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত হাঁটতে বলছেন চিকিৎসকরা। কারণ নিয়মিত হাঁটলে শরীরের প্রতিটি কোষে অক্সিজেন পৌঁছয়।  বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও অনেকগুন কমে যায়। এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেকগুন বেড়ে যায়।  সকালে-বিকালে নিয়ম করে হাঁটা শরীরের জন্যও ভীষণ উপকারি। যত বেশি হাঁটবেন ততই আপনার স্টেপ কাউন্ট বাড়বে আর ততটাই কমবে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি। যারা জিমে যেতে পারেন না বা  হেভি ওয়ার্কআউট যাদের পক্ষে করা সম্ভব নয়, ওজন কমানোর জন্য জোর পায়ে হাঁটা তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তবে হাঁটলেই হল না, হাঁটার কিছু নিয়মকানুন রয়েছে। নতুন সমীক্ষায় দেখা গেছে,  খাওয়ার পরে হাঁটলে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়। 

Share this article
click me!