ডায়েটে কেন যোগ করবেন অলিভ! জেনে রাখুন এর আশ্চর্য কিছু উপকারিতা
অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে অলিভের। ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এই ফল। ভিটামিন এ, ডি, ই, মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি অলিভে উপস্থিত। অলিভ ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করার কিছু উপকারিতা দেখে নেওয়া যাক:
১. হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য
শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল (এলডিএল) কমাতে সাহায্য করে অলিভে থাকা মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং পলিফেনল। তাই অলিভ এবং অলিভ অয়েল ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করলে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে সাহায্য করে। অলিভের মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ধমনীর কার্যকারিতা উন্নত করে এবং রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
২. ত্বকের স্বাস্থ্য
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভাণ্ডার অলিভ। ভিটামিন ই এবং পলিফেনল সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে সাহায্য করে।
৩. অন্ত্রের স্বাস্থ্য
অলিভের উচ্চ ফাইবার উপাদান হজমে সহায়তা করে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করে। অলিভে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি আপনার পরিপাকতন্ত্রের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
৪. হাড়ের স্বাস্থ্য
ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন কে সমৃদ্ধ অলিভ অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমাতে এবং হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে সাহায্য করে।
৫. ওজন কমাতে সাহায্য করে
স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং ফাইবার সমৃদ্ধ অলিভ ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করলে ক্ষুধা কমাতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।
বিঃদ্রঃ: কোনও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বা পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেওয়ার পরেই ডায়েটে পরিবর্তন করুন।