করোনা আতঙ্কে পালাচ্ছে মানুষ, মল্লযুদ্ধতে ব্যস্ত দুই ড্রাগন ভিডিওতে মজলো নেট দুনিয়া

  • রাতারাতি ভাইরাল হওয়া বোধহয় একেই বলে
  • পোস্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শেয়ারের বন্যা 
  • তুমুল হৈচৈ শুরু হয় এই পোস্ট ঘিরে
  • কয়েক মিনিটের মধ্যেই ভিউয়ার্স ১ মিলিয়ন ছাড়িয়ে যায়

deblina dey | Published : Mar 19, 2020 10:28 AM IST

রাতারাতি ভাইরাল হওয়া বোধহয় একেই বলে। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শেয়ারের বন্যা শুরু হয়। তুমুল হৈচৈ শুরু হয় এই পোস্ট ঘিরে। নেচার ইস লিট বলে একটি টুইটার হ্যান্ডেলে এই ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। যা রীতিমত ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়াতে। ভিডিও-তে যে প্রানী দুটোকে হাতাহাতি করতে দেখা যাচ্ছে তাদের কী দৈত্যাকার টিকটিকি বললে খুব ভুল বলা হবে! টিকটিকির-ই প্রজাতি হল এই কমোডো ড্রাগন। আমাদের দেশেও এই প্রজাতি খুব একটা চোখে পড়ে না বা নেই বললেই চলে। তবে আমাদের বাংলায় এই টিকটিকি বা কুমিরের মত দেখতে যে প্রজাতিটি রয়েছে তা হল গো-সাপ। যা গ্রাম বাংলা আজও সহজেই চোখে পড়ে। 

আরও পড়ুন- রাতের আকাশে দেখা মিলল রহস্যময় বস্তুর, করোনা আতঙ্ক উপেক্ষা করে শোরগোল নেট দুনিয়ায়

এই সমগোত্রীয় বা প্রজাতির প্রানী হল এই কমোডো ড্রাগন। তবে এদের প্রত্যেকেরই আলাদা আলাদা কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন এই কমোডো ড্রাগন অত্যন্ত হিংস্র ও মাংসাশী। সাধারণত এরা ১০ ফুটেরও বেশি লম্বা হয়। এদের গড় ওজন প্রায় ৭০ কেজির মত। এরা প্রায় ৩০ বছরের মত বেঁচে থাকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই প্রজাতির দৈত্যাকার টিকটিকির জিহ্বায় প্রায় ৫০ রকমের ব্যাকটেরিয়া থাকে। এরা ভারী শরীর নিয়েও ঘন্টায় ১৫ মাইল গতিতে ছুটতে পারে। বর্তমানে এই কমোডো ড্রাগন গিলি মতাঙ্গ দ্বীপ, ফ্লোরেস, ইন্দোনেশিয়ার কমোডো ও রিনকা অঞ্চলে বেশি পরিমানে দেখতে পাওয়া যায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই দুই জন্তুর যুদ্ধরত ছবি ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। শুধুমাত্র শেয়ার হওয়া কয়েক মিনিটের মধ্যেই ভিউয়ার্স ১ মিলিয়ন ছাড়িয়ে যায়। দেখে নিন ভিডিওটি-

 

এই ভিডিওটি সম্বন্ধে কোনও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি। ভাইরাল হওয়া এই ভিডিওটি প্রচুর পেজে শেয়ার করা হয়েছে। এই ভিডিও কোনও নাচ বা গানের ভিডিও নয়। তবে এই ভিডিওটি দেখে নির্ভেজাল আনন্দে মেতেছে নেটদুনিয়া। 

Share this article
click me!