প্রেমে পড়ার আগে একে অপরের সবটা জেনে -বুঝে তারপরেই সম্পর্কে এগোয় জেনওয়াইরা। ছেলেরা মেয়েদের যেমন অনেককিছু দেখে থাকে ঠিক তেমনই মেয়েরাও এক কাঠি উপরে।
প্রথম দেখাতেই প্রেম, এখনকার দিনে এরকম হয় কি? আসলে প্রেমে পড়ার আগে একে অপরের সবটা জেনে -বুঝে তারপরেই সম্পর্কে এগোয় জেনওয়াইরা। ছেলেরা মেয়েদের যেমন অনেককিছু দেখে থাকে ঠিক তেমনই মেয়েরাও এক কাঠি উপরে। কোনও অপরিচিত ছেলের দিকে তাকানোর সময় মেয়েরা সবসময়েই তাদের চোখের দিকে তাকায়। ছেলেটি কোনদিকে তাকিয়ে রয়েছ বা কী দেখছে সেটা তার চোখের দিকে তাকালেই লক্ষ্য করা যায়। কোনও পুরুষের চোখের দৃষ্টিই তার মানসিকতা ও চরিত্রকে স্পষ্ট বুঝিয়ে দেয়।
ছেলেটি কতটা পরিষ্কার তা নির্ভর করে তার জুতো দেখে। তার চোখের পর সোজা মেয়েদের চোখ পড়ে ছেলেদের জুতোতে। ছেলেটির পোশাকও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তার জামাকাপড়ই তার পছন্দকে ফুটিয়ে তোলে। ছেলেটির বডি ল্যাঙ্গুয়েজই বলে দেবে তার চরিত্র কেমন হবে। ভাল ইম্প্রেশন করার জন্য সবার আগে নিজেকে ঠিক রাখতে হবে। ছেলেটি কতটা ভাল ও মনযোগী সেদিকেও খেয়াল রাখে মেয়েরা। হাতখোলা ছেলেদেরই মেয়েরা বেশি পছন্দ করে। তার সঙ্গে ম্যানার্স, ব্যবহার সবকিছু খতিয়ে দেখে মেয়েরা। তারপরই সম্পর্কে লিপ্ত হয়।
সুস্থতার চাবিকাঠি ভালবাসার সম্পর্ক। আর সম্পর্কের গাঢ় বন্ধন মানেই যৌন মিলন। সঙ্গমের সময়টাতে ছেলে হোক কিংবা মেয়ে দুজনেই পুরো সময়টাতে একান্তভাবে কাটাতে চান। যৌন উত্তেজনা বাড়াতে পুরুষসঙ্গীরা তাদের মহিলাসঙ্গীদের উপর অনেক কিছুই করেই থাকে। করাণ যৌনতা নিয়ে একেক জনের একেক রকমের ফ্যান্টাসি রয়েছে। অনেকেই বিভিন্ন রকমভাবে যৌনতাকে উপভোগ করে।শারীরিক সম্পর্ক নিয়ে অনেকেরই নানা ধরনের আসক্তি থাকে। অনেকেই ঘনঘন যৌন মিলনে আসক্ত হতে চাইছেন। তবে সঙ্গিনীকে আনন্দ দিতে এবং শারীরিক তৃপ্তি মেটাতে ভালবাসার প্রথম ধাপই হল চুম্বন। শুরুর দিকে গালে, কপালে ঠোঁটে আলতো করে চুম্বন দিলেও যত দিন যেতে থাকে ততই যেন তার গভীরতা বাড়তে থাকে। ঠোঁটের গাঢ় চুম্বনই উস্কে দেয় যৌনতাকে। আর যৌনতার শুরুই হয় এই চুম্বন দিয়ে। চুম্বন নিয়ে অনেকেরই অনেকরকমের আসক্তি থাকে। সমীক্ষায় দেখা গেছে গাঢ় চুম্বন অর্থাৎ ফ্রেঞ্চ কিসেই সবথেকে বেশি তৃপ্তি খুঁজে পায় যুবক যুবতীরা। বর্তমান পরিস্থিতিতে যৌন মিলনে সঙ্গিনীকে খুশি করতে সবার আগে সর্তক হোন। তাই চুম্বন করার আগে সাবধানতা বজায় রেখে মিলিত হন। সমস্যায় পড়লে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।