যৌনমিলনে ফলে শুধু শারীরিকই নয়, মানসিক দিক থেকেও রিলেশনশিপকে আরও মজবুত করে তোলে। সুস্থ জীবন-যাপনের জন্য যৌনমিলন করা অত্যন্ত জরুরি।
যৌনমিলনে ফলে শুধু শারীরিকই নয়, মানসিক দিক থেকেও রিলেশনশিপকে আরও মজবুত করে তোলে। সুস্থ জীবন-যাপনের জন্য যৌনমিলন করা অত্যন্ত জরুরি। সম্পর্ককে মজবুত করতে মানসিক ভাবে সংযুক্তির বিশেষ প্রয়োজন। যৌনতা নিয়ে একেক জনের একেক রকমের ফ্যান্টাসি রয়েছে। অনেকেই বিভিন্ন রকমভাবে যৌনতাকে উপভোগ করে। তবে যৌনতা নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন অনেকেরই মনে ঘোরাফেরা করে। তবে সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যত দিন যাচ্ছে ততই যেন যৌনমিলনের প্রতি আগ্রহ কমে যাচ্ছে। তবে সেক্স নিয়ে এক্সপেরিমেন্টের বিষয়ে সব দেশের তুলনায় এগিয়ে রয়েছে জাপান। যৌনতায় নতুন স্বাদ ফিরিয়ে আনতে ট্রাই করতে পারেন এই ট্রিকস।
ব্যক্তিগত কারণে হোক কিংবা অন্য কোনও কারণেই যৌনমিলনের প্রতি বিবাহিতরাও আগ্রহ হারাচ্ছে। সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যত দিন যাচ্ছে ততই যেন যৌনমিলনের প্রতি আগ্রহ কমে যাচ্ছে। সঙ্গমের প্রতি অনীহা আসার কারণটা কী, তা নিয়ে সার্ভে করা হয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে সঙ্গীর সঙ্গে একসঙ্গে থাকার পর শারীরিক সম্পর্কের প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছেন না যুবকরা। সেক্স নিয়ে এক্সপেরিমেন্টের বিষয়ে সব দেশের তুলনায় এগিয়ে রয়েছে জাপান। জাপানে প্রতিমাসেই যৌনতা নিয়ে নতুন নতুন স্টাডি প্রকাশ্যে আসছে। এমনকী গোটা জাপানেই সেক্স রিলেটেড ম্যাগাজিনেরও বিক্রি বাড়ছে। সমীক্ষা বলছে, জাপানের মানুষরা সারাদিন কাজ করার পর নাকি সঙ্গমের মধ্য দিয়েই সবচেয়ে বেশি আনন্দ পায়। সম্প্রতি নতুন এক তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে সঙ্গমকে অনেক বেশি দীর্ঘতর করতে এবং যৌনতায় নতুন স্বাদ ফিরিয়ে আনতে জাপানি কৌশল অনুসরণ করছেন।
জাপানের মানুষদের কাছে পিলো সেক্স অর্থাৎ বালিশ নিয়ে যৌনতা সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। এই সেক্স পুরুষদের তুলনায় মহিলারা বেশি পছন্দ করেন। এই ধরনের যৌনতায় পুরুষরাও ভীষণ অ্যাক্টিভ থাকেন। কী এই পিলো সেক্স। এই পিলো সেক্সের সময় একাধিক বালিশ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বালিশের উপরই মূলত শুয়ে থাকেন সঙ্গী। এবং যৌনমিলনের শুরুতেই সঙ্গীর শরীর স্পর্শ না করে বালিশের সঙ্গে রতিক্রিয়া শুরু করতে হয়, এতে সঙ্গীর উত্তেজনা বাড়ে। ফলে সঙ্গমও গভীর হয়। পিলো সেক্সের পর হল ওয়াটার সেক্স। এই ওয়াটার সেক্স শুনেই অনেকেই ভাবছেন বাথরুমে যৌনতা। কিন্তু এটা মোটেই তা নয়। এটি হল এমন এক ধরনের সেক্স যাতে একজনের শরীর ভেজা থাকবে, অন্যজনের শরীর থাকবে একদম শুকনো। সঙ্গীর জলে ভেজা শরীরের স্পর্শকেই বলা হয় ওয়াটার সেক্স। জাপানের বেশিরভাগ কাপলরাই সঙ্গমের সময়টা বিছানা পছন্দ করেন না। বিছানার বদলে সোফা, কিচেন টেবিল, বারান্দা, রুফ টপকেই বেছে নেন সঙ্গমের জায়গা হিসেবে। একে বলা হয় ফ্লোর ইন্টিমেসি। বিছানা বাদ দিয়ে বাড়ির যে কোনও জায়গাতেই সেক্স করাটাই বেশি পছন্দ জাপানের মানুষের।