৬০ এবং ৮০ প্লাস হওয়া সত্ত্বেও অভিনয় থেকে ফ্যাশন সব কিছুতেই আধিপত্য বিস্তার করেন। এই অভিনেতারা প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের বাবা এবং এটা বলা ভুল হবে না যে তারা স্টাইলের দিক থেকেও তাদের বাবা।
বলিউডে অনেক নতুন অভিনেতাকে স্টাইলে পারদর্শী বলে মনে হয়, তবে তাদের এমনকী ৬৬ এবং ৮০ বছর বয়সী অভিনেতারাও বর্তমান তরুন প্রজন্মকে কঠিন প্রতিযোগিতা দেওয়ার যোগ্যতা রাখে হয়। ফার্দাস ডে-তে আজ আমরা দেখে নেবো এমনই কিছু বলিউড হিরোদের যাদের কাছে বয়স সত্যি কেবল মাত্র একটি সংখ্যা। বলিউডে যত অভিনেতাই এসেছেন এবং গিয়েছেন না কেন, তবে কিছু অভিনেতা আছেন যারা ৬০ এবং ৮০ প্লাস হওয়া সত্ত্বেও অভিনয় থেকে ফ্যাশন সব কিছুতেই আধিপত্য বিস্তার করেন। এই অভিনেতারা প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের বাবা এবং এটা বলা ভুল হবে না যে তারা স্টাইলের দিক থেকেও তাদের বাবা।
বয়সের সঙ্গে বৃদ্ধ মনে হয় না এই অভিনেতাকে, দেখতে আরও কম বয়সী। এমনকি ৬৬ বছর বয়সেও, অনিল কাপুর জানেন কীভাবে একজন মডেলের মতো কুর্তা থেকে টি-শার্ট খুলে ফেলতে হয়।
অনিল কাপুরের সমবয়সী বন্ধু জ্যাকি শ্রফ নিজেও মডেল ছিলেন। এমনকী আজকের তারিখেও তিনি যেভাবে স্টাইলিশ পোশাক কুল থাকেন তার স্টার ছেলে টাইগারও তা মেলাতে পারেন না।
অন্যদিকে ৫২ বছর বয়সী সাইফ আলি খান হাফপ্যান্ট এবং শার্ট বা কুর্তা এবং জ্যাকেট পরে বের হন না কেন, তার চেহারায় যে নবাবী ছোঁয়া দেখা যায় তার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করা কঠিন।
ফ্যাশনের রাজা কিং খান
একটা ট্রেন্ডি জ্যাকেট বা জিন্স হোক বা সাধারন জিন্স টিশার্টে একজন সাধারণ মানুষে তার স্টাইল তাকে সকলের থেকে আলাদা করে দেয়। শাহরুখ খান, ৫৭ বছরে একজন আত্মবিশ্বাসী বাদশা যার মন মাতানো প্রতিটি স্টাইল ভক্তদের মনে সাড়া জাগিয়ে দেয়।
৮০ বছর বয়স হওয়া সত্ত্বেও, অমিতাভ বচ্চন যেভাবে রঙিন জ্যাকেট, ট্রেন্ডি হুডি, স্যুট সেট এবং কুর্তা সেট বহন করেন, তার সামনে আজকের যুগের সমস্ত অভিনেতাদের স্টাইলিশ চেহারা ব্যর্থ হয়।
ধর্মেন্দ্র ৮৭ বছর বয়সী, কিন্তু আজও তাকে একটি স্যুটে দেখে আপনিও একমত হবেন যে আজও তিনি সুদর্শন এবং স্টাইলিশ।