সঙ্গী বা সঙ্গিনী কি সবসময় বিশ্বস্ত? বোঝা সম্ভব এই লক্ষণগুলি দেখেই

Published : Aug 26, 2023, 05:50 PM ISTUpdated : Aug 26, 2023, 05:58 PM IST
perfect life partner as per DOB

সংক্ষিপ্ত

প্রেমের অনুভূতি খুব সুন্দর। সম্পর্ক ভেঙে গেলে যন্ত্রণাও মারাত্মক। তবে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি এবং টিকিয়ে রাখার জন্য উভয় পক্ষেরই সমান অনুভূতি থাকা দরকার।

সঙ্গী ব সঙ্গিনীর সঙ্গে সম্পর্কে কি জটিলতা তৈরি হয়েছে? মনে হচ্ছে অন্যজন প্রতারণা করছে? অনেক সময়ই এরকম হয়। কয়েকটি লক্ষণ দেখলেই বোঝা যাবে এই ভাবনা অমূলক না ঠিক। তার মধ্যে অন্যতম হল সততা ও খোলামেলাভাবে অনুভূতি প্রকাশ। কেউ যদি প্রতারণা করে, তাহলে কোনও সময়েই সৎভাবে অনুভূতি প্রকাশ করবে না। খোলামেলাভাবে মিশবেও না। কাজকর্মেই অসততা ধরা পড়ে যাবে। যদি সঙ্গী বা সঙ্গিনী সৎ থাকে, তাহলে সবকিছুই বলবে। কোনও কিছুই গোপন করবে না। সব ঘটনা বা অনুভূতি প্রকাশ করবে। কোনও সমস্যা বা অস্বস্তি হলে সেটাও বলবে। এই ধরনের সততা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সততা থাকলে সম্পর্কে কখনও আস্থার অভাব হয় না।

সম্পর্কে পারস্পরিক শ্রদ্ধাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঙ্গী বা সঙ্গিনীর অনুভূতি, মতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকলে বোঝা যায়, এই সম্পর্কে প্রতারণার জায়গা নেই। বিশ্বস্ত সঙ্গী বা সঙ্গিনী অন্য পক্ষের অনুভূতি ও মতামতকে গুরুত্ব দেয় এবং প্রতিটি চাহিদা পূরণ করার চেষ্টা করে। সময়ের সদ্ব্যবহার, প্রাণশক্তিকে কাজে লাগানো, অনুভূতিকে গুরুত্ব দেওয়া সুস্থ সম্পর্কের লক্ষণ। 

একজন বিশ্বস্ত সঙ্গী বা সঙ্গিনী সবসময় একসঙ্গে সময় কাটাতে চায়। যে সঙ্গী বা সঙ্গিনী প্রতারণা করবে, সে নানা অজুহাতে সাহচর্য এড়িয়ে যাবে। সে বেশি সময় একসঙ্গে কাটাতে চাইবে না। সে অন্য কারও সঙ্গে সময় কাটাতে চাইবে। যদি সঙ্গী বা সঙ্গিনী সারাক্ষণ ফোনে কথা বলতে চায় বা দেখা করতে চায়, তাহলে বুঝতে হবে সে অন্য কারও প্রতি অনুরক্ত নয়। যে সঙ্গী বা সঙ্গিনী সম্পর্কের ব্যাপারে সৎ ও নিষ্ঠাবান, সে একসঙ্গে সময় কাটাতে চাইবে। ব্যস্ততার মধ্যেও ঠিক সময় বের করবে। কথা ও কাজের মধ্যে ফারাক থাকবে না।

সঙ্গী বা সঙ্গিনী বিশ্বস্ত থাকলে সবসময় কথা দিয়ে কথা রাখবে। সবসময় খেয়াল রাখবে। অন্য কারও কথা শুনে সম্পর্কের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে না। অনুভূতিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেবে। বিশ্বস্ত সঙ্গী কখনও অন্যের অনুভূিতে আঘাত করবে না। কিন্তু যে প্রতারণা করবে সে সবসময় নিজের ইচ্ছাকেই গুরুত্ব দেবে। সে অন্য কারও ইচ্ছা বা অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে না। বিশ্বস্ত সঙ্গী বা সঙ্গিনী কখনও মানসিক বা শারীরিকভাবে আঘাত করবে না। সে সবসময় ২ জনের সম্পর্কের কথা ভেবেই সিদ্ধান্ত নেবে।

আরও পড়ুন-

১৬ বছর বয়সে যৌন সম্পর্ক কি ‘ধর্ষণ’? পুরনো আইন বাতিল করতে সরকারের মতামত চাইল সুপ্রিম কোর্ট

Questions on Sex: সন্তান যৌনতার বিষয়ে প্রশ্ন করলে উত্তর দেবেন কীভাবে? জেনে নিন ৬টি উপায়

সাপের কামড়ে প্রাণহীন শিশুর দেহ ভাসছে কলার ভেলায়! ফের মধ্যযুগীয় কুসংস্কারের ছায়া কাকদ্বীপে

PREV
click me!

Recommended Stories

আপনার সারমেয় কে মিষ্টিজাত খাবার খাওয়াচ্ছেন না তো? হতে পারে অনেক বড়ো ক্ষতি
ব্রেকআপের পরে কী করবেন, এই কাজগুলো করলে পুরোনো প্রেম ভুলে যাবেন