নিয়মিত শরীরচর্চা করলে আপনার শারীরিক শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি আপনার মনোবল বাড়াতেও সাহায্য করে। এছাড়া শরীর সুস্থ থাকলে সুস্থ থাকবে মনও। তাই শরীর মন ভালো রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যেস গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু নিয়মিত শরীর চর্চার জন্য হয় আপনাকে জিমে ভর্তি হতে হবে না হয় আশেপাশের কোনও পার্কে যেতে হবে। এবার প্রশ্ন এর মধ্যে কোনটি বেশি লাভজনক? জিম না কি পার্ক?
রোজনামচার ব্যস্ততায় শরীরের খেয়াল রাখতে ভুললে চলবে না। আর শরীর ভালো রাখতে প্রয়োজন পুষ্টিকর খাওয়া, পর্যাপ্ত ঘুমের পাশাপাশি নিয়ম করে শরীরচর্চা। সারাদিনের ব্যস্ততায় দৈহিক শ্রমের তেমন সুযোগ হোক বা না হোক নিয়ম করে দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় কিছু নির্দিষ্ট ব্যয়াম করা শরীর ভালো রাখার একমাত্র পাথেয়। ব্যয়ামের পাশাপাশি নিয়ম করে কিছুক্ষণ হাটা ছোটাও একান্ত প্রয়োজনীয়। দীর্ঘদিন অনিয়মিত জীবনযাপন শুধু যে আপনার শারীরিক ক্ষতি করে তাই নয় মানসিক দিক দিয়েও আপনাকে ক্লান্ত করে তোলে। এই পরিস্থিতি থেকে নিজেকে বাঁচাতে একমাত্র ভরসা নিয়মিত শরীরচর্চা।
নিয়মিত শরীরচর্চা করলে আপনার শারীরিক শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি আপনার মনোবল বাড়াতেও সাহায্য করে। এছাড়া শরীর সুস্থ থাকলে সুস্থ থাকবে মনও। তাই শরীর মন ভালো রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যেস গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু নিয়মিত শরীর চর্চার জন্য হয় আপনাকে জিমে ভর্তি হতে হবে না হয় আশেপাশের কোনও পার্কে যেতে হবে। এবার প্রশ্ন এর মধ্যে কোনটি বেশি লাভজনক? জিম না কি পার্ক?
আরও পড়ুন - ভোরবেলা নাকি বিকালে, কোন সময়টা শরীরচর্চা করলে হার্টের ক্ষতি হবে না জানেন
আপনি যদি জিমে যেতে চান সেক্ষেত্রে কিছু বিশেষ সুবিধা আপনি পাবেন। যেমন একজন প্রশিক্ষক, যে আপনাকে সঠিক ভঙ্গিতে প্রতিটি ব্যয়াম দেখাবে। শুধু তাই নয় বিভিন্ন ধরনের ব্যয়ামের জন্য আপনার হাতের কাছে থাকবে একাধিক যন্ত্রাংশ। তাছাড়াও কিছু কিছু জিমে জুম্বা জাতীয় নানা নাচের মাধ্যমে শরীরচর্চার ব্যবস্থাও থাকে।
এই তো গেল সুবিধা কিন্তু জিমের বেশ কিছু অসুবিধাও রয়েছে। যেমন জিমের মেম্বারশিপ নেওয়া যথেষ্ট খরচা সাপেক্ষ। তাছাড়া অনেক লোকের ভিড়ে এখানে আপনাকে শরীরচর্চা করতে হচ্ছে।
আরও পড়ুন - জনের মতো ‘হট’ চেহারা পেতে কসরত করছেন? জেনে নিন শরীরচর্চায় কোন বিষয়কে গুরুত্ব দেন নায়ক
অন্যদিকে আপনি যদি পার্কে গিয়ে শরীরচর্চা করতে চান তবে আপনি মুক্ত বাতাসে খোলা আকাশের নীচে প্রকৃতির মাঝে শরীরচর্চা করতে পারবেন। এছাড়া সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসায় আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর পরিমাণ বাড়বে।
যদিও এক্ষেত্রেও কিছু অসুবিধা রয়েছে। যেমন, এক্ষেত্রে নিজের আগ্রহ একাগ্রতার প্রয়োজন অনেক বেশি হয়। সর্বোপরি গৃষ্ম, বর্ষা, শীত বিভিন্ন ঋতুতে আপনার রুটিন নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।