'মুখ্য়মন্ত্রী নিজের ভাইপো ছাড়া কারও জনপ্রিয়তা সহ্য করেন না', শুভেন্দু প্রসঙ্গে মমতা কটাক্ষ মান্নানের

Published : Nov 17, 2020, 10:42 AM ISTUpdated : Nov 17, 2020, 11:44 AM IST
'মুখ্য়মন্ত্রী নিজের ভাইপো ছাড়া কারও জনপ্রিয়তা সহ্য করেন না', শুভেন্দু প্রসঙ্গে মমতা কটাক্ষ মান্নানের

সংক্ষিপ্ত

শুভেন্দু প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ মান্নানের দল থেকে দূরে থাকার নেপথ্য়ে অভিষেকের জনপ্রিয়তা ভাইপো ছাড়া কারও জনপ্রিয়তা পছন্দ করেন না মমতা দিঘায় ঘুরতে গিয়ে মমতাকে কটাক্ষ বিরোধী দলনেতার  

সঞ্জীব কুমার দুবে, পূর্ব মেদিনীপুর-পরিবহণমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীকে নিয়ে জোর জল্পনা। তৃণমূলের সাংগঠনিক স্তর থেকে নিজেকে দূরে রেখেছেন তিনি। একইসঙ্গে দল ছাড়াই সম্পূর্ণ নিজস্ব ব্যানারে বিভিন্ন জায়গায় সভা করছেন শুভেন্দু। শুভেন্দুর এই কার্যকলাপে অস্বস্তিতে তৃণমূল। মন্ত্রিসভার বৈঠকে জাকা হলেও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে এড়িয়ে গিয়েছেন শুভেন্দু। এই অবস্থায় বিজেপিতে তাঁর গুরুত্ব বাড়ছে। শুভেন্দু নিয়ে দিনে দিনে ঘণীভূত হচ্ছে রাজ্য রাজনীতির চালচিত্র। এই প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে কটাক্ষ করলেন বিরোধী দলনেতা আবদুল মান্নান।

আরও পড়ুন-আত্মরক্ষায় মহিলাদের কুংফু-ক্যারাটে প্রশিক্ষণ, পশ্চিম মেদিনীপুরে বিজেপির 'উমা' কর্মসূচি

শুভেন্দুর গড়ে দাঁড়িয়েই মমতাকে কটাক্ষ করেন বিরোধী দলনেতা। দিঘায় বেড়াতে গিয়ে তিনি বলেন, ''মুখ্যমন্ত্রী নিজের ভাইপো ছাড়া কারও জনপ্রিয়তা সহ্য করতে পারেন না। যে সকল লোকের এই দলের প্রতি অবদান ছিল, তাঁরাই আজ দল থেকে বিতাড়িত''। মন্তব্য আবদুল মান্নানের।

আরও পড়ুন-কানে মোবাইল দিয়ে বাস চালকের বেপরোয়া গতি, পশ্চিম মেদিনীপুরে বাস উল্টে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা

তিনি আরও বলেন, ''আমরা হয়তো বিরোধী তাঁর সমালোচনা করি। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর স্বভাব হল, তিনি যে সিঁড়ি দিয়ে ওঠেন, সেই সিঁড়ি তিনি ভেঙে দেন। শুভেন্দু অধিকারী বাংলার মানুষের কাছে আজ একটা নাম। শুভেন্দু বাংলার মানুষের কাছে একটা বিশ্বাস অর্জন করেছে। এটা মুখ্যমন্ত্রীর সহ্য হচ্ছে না। শুভেন্দুকে উঠতে দেওয়া যাবে না, ভাইপোকে তুলতে হবে। তার জন্য যা খারাপ ব্যবহার করতে হয়, তিনি করেছেন''। মন্তব্য আবদুল মান্নানের।

PREV
click me!

Recommended Stories

আবাসনে একাকী বৃদ্ধার রহস্যমৃত্যুর অভিযোগ, হুগলিতে বৃদ্ধের দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য
SIR Bengal : কেউ লুকিয়েছিল কেষ্টপুর, কেউ চিনারপার্কে! SIR-এর গুঁতোয় বাংলাদেশে ফিরতে মরিয়া