প্রাণের ঠাকুর গোপালের জন্মদিন আজ, জন্মাষ্টমীতে অবশ্যই নিবেদন করুন এই ১০টি প্রিয় ভোগ

ছোট্ট গোপালের মাখন চুরির গল্প জানা সবারই। তাই গোপালের জন্মদিনে তাঁকে সন্তুষ্ট করতে হলে আদর করে তাঁর মুখে মাখন তুলে দিতেই হবে। খাঁটি দুধের তৈরি মাখনের সঙ্গে মিছরি মিশিয়ে নিবেদন করুন মাখন মিছরি।

তাল ছাড়া কিন্তু সম্পূর্ণ হবে না গোপালের পুজো। তাল পাকলেই শ্রীকৃষ্ণের ভোগে তালের নানারকম পদ দিয়ে সাজিয়ে দেওয়া হয়। তালের বড়া ছাড়া জন্মাষ্টমীর (Janmasthami 2024) ভোগ অসম্পূর্ণ বলে মনে করা হয়।

ক্ষীরের নাম শুনলেই কি জিভে জল আসে? শ্রীকৃষ্ণের কিন্তু তাই। জন্মদিনে গোপালের সামনে কাজু, পেস্তা ছড়ানো ক্ষীরের পায়েস দিতে ভুলবেন না যেন।

শ্রীকৃষ্ণের পছন্দের খাবারের মধ্যে অবশ্যই রয়েছে নাড়ু। তাই তাঁকে আদর করে নাড়ুগোপাল বলার চল রয়েছে। তাই জন্মদিনে নাড়ু ভোগ হিসাবে নিবেদন করা কিন্তু বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

খাদ্যরসিক গোপালের প্রিয় খাবারের তালিকায় কিন্তু রয়েছে মালপোয়াও। তাই জন্মাষ্টমীতে শ্রীকৃষ্ণকে নিবেদন করুন মালপোয়াও।

দই দিয়ে তৈরি অপূর্ব এক খাবার। আমাদের রাজ্যে অবশ্য এই খাবারের তেমন চল নেই কিন্তু ভারতের অন্যান্য রাজ্যে জন্মাষ্টমীর দিন শ্রীখণ্ড একেবারে আবশ্যিক।

ঘিয়ে ভাজা সুজির হালুয়া সঙ্গে ঘিয়ে ভাজা লুচি। এই খাবার কিন্তু গোপালের বেশ পছন্দের।

আগের দিন রাতে একবাটি আতপ চাল ভিজিয়ে রেখে দিন। এবার নারকেল ফাটিয়ে সেই জল এক জায়গায় ঢেলে রেখে দিন। নারকেলটি কুড়ে নিন। নারকেল কোরার সঙ্গে ভিজিয়ে রাখা চাল এবং ফল মিশিয়েই তৈরি করা হয় এই বিশেষ ভোগ। এতে কলা ব্যবহার করতে পরে।

দুধ, দই, মাখনের মতো শ্রীকৃষ্ণের প্রিয় খাবার হল রাবড়ি। তাই জন্মদিনে এটা আর বাদ দেবেন না কিন্তু। আর দিতে পারেন কৃষ্ণের আর একটি প্রিয় খাদ্য মালাই।