মহিলাদের মুখে বিশেষ করে চোখে বা কপালে যদি এই চিহ্নগুলি থাকে তাহলে জ্যোতিষ অনুযায়ী বিশ্বাস করা হয় মহিলার ওপর ভগবান শিবের আশীর্বাদ রয়েছে।
সমুদ্রশাস্ত্র অনুযায়ী কোনও মহিলা বা পুরুষের দেহের চিহ্ন দেখে বলে দেওয়া যায় সেই মানুষটি ঠিক কমেন হয়, কতটা ভাল থাকতে পারেন তার চারপাশের মানুষরা। মহিলাদের মুখে বিশেষ করে চোখে বা কপালে যদি এই চিহ্নগুলি থাকে তাহলে জ্যোতিষ অনুযায়ী বিশ্বাস করা হয় মহিলার ওপর ভগবান শিবের আশীর্বাদ রয়েছে। তাতে অবশ্য মহিলার স্বামীও ভাগ্যবান বলে প্রতিপন্ন হয়।
সমুদ্র শাস্ত্র অনুসারে, যে সব মেয়ের কপাল তিন আঙুলের চেয়ে চওড়া এবং অর্ধচন্দ্রের আকারের, তারা ভাগ্যবান। বিয়ের পর এসব মেয়েরা যখন শ্বশুর বাড়িতে যায়, তখন তারা তাদের গুণ, শিল্প ও দক্ষতার কারণে সহজেই মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। শুধু তাই নয়, শ্বশুর বাড়িতে প্রবেশ করলেই সুখ-সমৃদ্ধি বেড়ে যায়।
চোখের চিহ্ন
যেসব মেয়েদের চোখের ওপরে ও নিচের চামড়া হালকা লাল হয়, চোখের মণি ঘন কালো রঙের হয় আর চোখের সাদা অংশ যদি দুধ সাদা হয় তাহলে সেই মহিলা শ্বশুরবাড়ির জন্য অত্যান্ত ভাগ্যবতী হয়।
কোমর
যে নারীর কোমর বাঘের মত হয় ও চলাফেরা অত্যান্ত মধুর। অর্থাৎ হাতির মত হয় তারা স্বামীর সৌভাগ্য নিয়ে আসতে পারে বলে মনে করা হয়। এই মহিলারা বিয়ের পর সব ধরনের সুখ উপভোগ করতে পারে।
পায়ের আঙুল
সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুসারে, যেসব মেয়ের পায়ের আঙুল গোলাকার, উত্থিত এবং লালচে হয় তারা খুবই ভাগ্যবান। এই ধরনের মেয়েরা তাদের স্বামীদের জন্য ভাগ্যের দরজা খুলে দেয়।