প্রথমে পাকিস্তান বনাম নেদারল্যান্ড ম্যাচে দেখা গিয়েছিল বাউন্ডারি রোপ রয়েছে বাউন্ডারি লাইনের বাইরে।
হায়দরাবাদের পাকিস্তান দল ইতিমধ্যেই চারটে ম্যাচ খেলেছে। এর মধ্যে দু'টি ওয়ার্ম আপ ও দুটি গ্রুপ স্তরের ম্যাচ। তবে বিশ্বকাপের শুরু থেকেই একের পর এক বিটর্ক উঠে আসছে পাকিস্তানের ম্যাচ নিয়ে। কখনও বাউন্ডারি নিয়ে বিতর্ক আবার কখনও অন্য কিছু। পাকিস্তান বনাম নেদারল্যান্ডের ম্যাচে বাউন্ডারিকে কেন্দ্র করে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়। প্রথমে পাকিস্তান বনাম নেদারল্যান্ড ম্যাচে দেখা গিয়েছিল বাউন্ডারি রোপ রয়েছে বাউন্ডারি লাইনের বাইরে। ঘটনা ঘিরে তুঙ্গে পৌঁছয় বিতর্ক। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কা ম্য়াচেও দেখা গেল একই ছবি।
পাকিস্তান বনাম শ্রীলঙ্কার ম্যাচে প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন। তবে এর মধ্যেই গন্ডোগোল ঘটে। একটি বড় শট খেলতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনের কাছে ক্যাচ দিয়ে বসেন তিনি। বাউন্ডারি লাইনের কাছে সেই ক্যাচ ধরে প্যাভিলিয়নে ফেরান ইমাম উল হক। তবে ক্যাচ ধরার সময় বাউন্ডারি লাইন ও বাউন্ডারি রোপের মধ্যে খানিকটা দূরত্ব থাকতে দেখা যায়। সমর্থকদের একাংশের দাবি নেদারল্যান্ড ম্যাচেও এই বাউন্ডারি ৩০ মিনিটের কাছাকাছি সময় জায়গা থেকে দূরে ছিল।
বাউন্ডারির দড়ি থাকে বিজ্ঞাপনের বোর্ডের থেকে এক ফুট দূরে। মাঠের যে জায়গায় দড়িটা থাকে সেখানকার রংটা বদলে যায়। তবে এইদিনের ম্যাচে পাকিস্তানের ফিল্ডিং-এর সময় সেটা একেবারেই ছিল না। সমর্থকদের একাংশের দাবি দড়ি সরানো হয়েছে ইচ্ছাকৃতভাবে। ম্যাচ অফিসিয়ালরা সেই বিষয়ে মুখ খোলেননি। যদি কুশল মেন্ডিসের ক্ষেত্রে বাউন্ডারি সরে থাকে তাহলে ম্যাচের ফল অন্যরকম হত। সেক্ষেত্রে তখন তিনি আউট হতেন না এবং ৬ পেতেন। নেদারল্যান্ডের ম্যাচেও একই জিনিস দেখা গিয়েছে।