সিমোন বাইলসের (Simone Biles) দখলে আরও একটি সোনার পদক। অলিম্পিক্সের মঞ্চে সোনা জিতেছেন সিমোন বাইলস। আর সেই পদকের সঙ্গেই এবার তাঁর গলায় ৫৪৬টি হীরের তৈরি লকেট।
সিমোন বাইলসের (Simone Biles) দখলে আরও একটি সোনার পদক। অলিম্পিক্সের মঞ্চে সোনা জিতেছেন সিমোন বাইলস। আর সেই পদকের সঙ্গেই এবার তাঁর গলায় ৫৪৬টি হীরের তৈরি লকেট।
চলতি প্যারিস অলিম্পিক্সে বাইলস যেন বারবার বুঝিয়ে দিচ্ছেন যে, জিমন্যাস্টিক্সের দুনিয়ায় তিনিই অন্যতম একজন সেরা। আর বৃহস্পতিবার, সেইদিকে আরও অনেকটাই এগিয়ে গেলেন বাইলস।
তাই সোনা জিতে নিজেই গলায় পরে নিলেন একটি নেকলেস। কিন্তু তাতে রয়েছে একটি ছাগলের রূপাকৃতী লকেটও। অর্থাৎ, বুঝিয়ে দিলেন তিনিই জিওএটি। ‘গোট’, মানে সর্বকালের সেরা।
আর সোনা জয়ের পর বাইলস জানালেন, “আমি ঠিকই করে রেখেছিলাম যে, সবকিছু ভালো হলে আমি এই গোট নেকলেসটা পরব। আমি জানি যে, এটা নিয়ে চর্চা হবে। কিন্তু এটাতো চর্চা হওয়ার মতোই একটা বিষয়। এখন বিশ্বের সেরা অ্যাথলিট বলা হচ্ছে আমাকে। কিন্তু আমি নিজেকে টেক্সাসের সেই বাইলস হিসেবেই মনে করি। যে ফ্লিপ করতে ভীষণ ভালোবাসে।”
প্রসঙ্গত, সেই ৮ বছর আগে রিও অলিম্পিক্সে চারটি সোনা জেতেন বাইলস। সেইসময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৯ বছর। দলের সবচেয়ে কনিষ্ঠ প্রতিযোগী হিসেবে পদক জেতেন তিনি। টোকিওতে যদিও মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন বাইলস। কিন্তু তারপরেও একটি রুপো এবং দু'টি ব্রোঞ্জ পদক জিতেছিলেন তিনি। আর এবারের অলিম্পিক্সে দলগত বিভাগে সোনা জয়ের পর বৃহস্পতিবার, ব্যক্তিগত ইভেন্টেও সোনা জিতলেন তিনি।
বাইলস আর্টিস্টিক জিমন্যাস্টিক্সে মেয়েদের অলরাউন্ড মেয়েদের ব্যক্তিগত ইভেন্টে ছিল চারটি রাউন্ড। সেগুলি হল ভল্ট, আনইভেন বারস, ব্যালান্স বিম এবং ফ্লোর এক্সারসাইজ। ভল্ট বিভাগে মোট ১৫.৭৬৬ পয়েন্ট স্কোর করেন। আনইভেনে বারসে বাইলসের সংগ্রহে ১৩.৭৩৩। অন্যদিকে, ব্যালান্স বিমে ১৪.৪৬৬ স্কোর করেন বাইলস। মোট তিনটি রাউন্ড শেষে, শীর্ষে থেকে শেষ করেন তিনি। তারপর শেষপর্যন্ত ফ্লোর এক্সারসাইজের পর সোনা নিশ্চিত করেন বাইলস।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।