লণ্ঠনের আলো দেখিয়ে এখানে মা‐কে বিদায় জানান হয়। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষেরাই এটা করে থাকেন। দশমীর দিন সম্প্রীতির এই ছবি ধরা পড়ল মরা মহানন্দার ঘাটে। প্রায় ৩৫০ বছর ধরেই এই রীতি চলে আসছে সেখানে। চাঁচলের রাজা এই পুজোর শুভ আরম্ভ করেন। গোধূলি লগ্নেই সেখানে মায়ের ভাসান হয়। অসংখ্য মানুষ সেখানে ভিড় জমান এই ভাসান দেখতে। আগে লন্ঠনের আলো দেখানো হলেও এখন ফোনের আলো দেখানো হয়।
লণ্ঠনের আলো দেখিয়ে এখানে মা‐কে বিদায় জানান হয়। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষেরাই এটা করে থাকেন। দশমীর দিন সম্প্রীতির এই ছবি ধরা পড়ল মরা মহানন্দার ঘাটে। প্রায় ৩৫০ বছর ধরেই এই রীতি চলে আসছে সেখানে। চাঁচলের রাজা এই পুজোর শুভ আরম্ভ করেন। গোধূলি লগ্নেই সেখানে মায়ের ভাসান হয়। অসংখ্য মানুষ সেখানে ভিড় জমান এই ভাসান দেখতে। আগে লন্ঠনের আলো দেখানো হলেও এখন ফোনের আলো দেখানো হয়।