বেলুড় মঠ নিয়ে তর্ক-বিতর্ক লেগেই থাকত, শাস্ত্রীয় পণ্ডিতরা এর নিন্দা করত। বেলুড় মঠের সন্ন্যাসীদের নিয়ে নানা কটাক্ষ করতে ছাড়তেন না পণ্ডিতরা। শাস্ত্রীয় মাতব্বর-দের মতে বেলুড় মঠের সন্ন্যাসীরা আসলে নকল সন্ন্যাসী। এহেন পরিস্থিতিতে বেলুড়ে দুর্গাপুজো প্রচলনে উদ্যোগী হন স্বামীজি। দুর্গাপুজো শুরুর দিন কয়েক আগে বেলুড় মঠে যান স্বামীজি। বেলুড়ে স্বামী ব্রহ্মানন্দ দুর্গা পুজো আয়োজন করতে বলেন। প্রায় আকাশ থেকে পড়ার উপক্রম হয়েছিল স্বামী ব্রহ্মানন্দের। অনেক খোঁজার পর কুমোরটুলিতে অবশেষে এক প্রতিমা মিলল। প্রবল বৃষ্টি মাথায় করে গঙ্গা দিয়ে নৌকায় করে মা-এলেন বেলুড়ে। স্বামী বিবেকানন্দের নির্দেশে পুজোর সঙ্কল্প হল মা-সারদার নামে। কিন্তু পশুবলি নিয়ে মতবিরোধ হল স্বামীজি ও মা-সারদার মধ্যে। স্বামীজি পশুবলির পক্ষে, মা সারদা পশুবলির বিরুদ্ধে। শেষে চিনির নৈবদ্য ও মিষ্টান্ন দিয়ে দুর্গা-কে ভোগ দেওয়া হয়। বিজয়া দশমীতে অসুস্থ হয়ে পড়লেন স্বামীজি, মা ভাসন গেল গঙ্গায়।
বেলুড় মঠ নিয়ে তর্ক-বিতর্ক লেগেই থাকত, শাস্ত্রীয় পণ্ডিতরা এর নিন্দা করত। বেলুড় মঠের সন্ন্যাসীদের নিয়ে নানা কটাক্ষ করতে ছাড়তেন না পণ্ডিতরা। শাস্ত্রীয় মাতব্বর-দের মতে বেলুড় মঠের সন্ন্যাসীরা আসলে নকল সন্ন্যাসী। এহেন পরিস্থিতিতে বেলুড়ে দুর্গাপুজো প্রচলনে উদ্যোগী হন স্বামীজি। দুর্গাপুজো শুরুর দিন কয়েক আগে বেলুড় মঠে যান স্বামীজি। বেলুড়ে স্বামী ব্রহ্মানন্দ দুর্গা পুজো আয়োজন করতে বলেন। প্রায় আকাশ থেকে পড়ার উপক্রম হয়েছিল স্বামী ব্রহ্মানন্দের। অনেক খোঁজার পর কুমোরটুলিতে অবশেষে এক প্রতিমা মিলল। প্রবল বৃষ্টি মাথায় করে গঙ্গা দিয়ে নৌকায় করে মা-এলেন বেলুড়ে। স্বামী বিবেকানন্দের নির্দেশে পুজোর সঙ্কল্প হল মা-সারদার নামে। কিন্তু পশুবলি নিয়ে মতবিরোধ হল স্বামীজি ও মা-সারদার মধ্যে। স্বামীজি পশুবলির পক্ষে, মা সারদা পশুবলির বিরুদ্ধে। শেষে চিনির নৈবদ্য ও মিষ্টান্ন দিয়ে দুর্গা-কে ভোগ দেওয়া হয়। বিজয়া দশমীতে অসুস্থ হয়ে পড়লেন স্বামীজি, মা ভাসন গেল গঙ্গায়।