RG Kar case: সঞ্জয় রায়ের মুখ বন্ধ করতে একী করছে পুলিশ! মনে করিয়ে দিল কুণাল-কাণ্ডের কথা
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতলে তরুণী চিকিৎসক খুন ও ধর্ষণকাণ্ড মামলার শুনানি শিয়ালদহ আদালতে। তবে এদিন এই মামলার একমাত্র অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের মুখ বন্ধ করার জন্য অভিনব উদ্যোগ নিতে দেখা গেল পুলিশকে।
Saborni Mitra | Published : Nov 18, 2024 10:48 AM IST
আরজি কর মামলার শুনানি
সোমবার শিয়ালদহ আদালতে ছিল আরজি কর হত্যাকাণ্ডের মামলার শুনানি। আদালতের নির্দেশেই এই মামলার রোজ শুনানি হওয়ার কারণ।
একমাত্র ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার
আরজি কর হত্যাকাণ্ডের একমাত্র ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়। তাকে এদিন নিরাপত্তার ঘেরাটোপে আদালতে পেশ করা হয়।
সঞ্জয়ের মুখ বন্ধ করতে উদ্যোগ
এর আগে দুই দিন আদালতে পেশের সময় সঞ্জয় রায় রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিলেন। তিনি নিশানা করেছিলেন পুলিশকে।
সঞ্জয়ের মুখ বন্ধ করতে উদ্যোগ
এবার কলকাতা পুলিশ প্রথম থেকেই সঞ্জয় রায়ের মুখ বন্ধ রাখতে উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কারণ এবার সঞ্জেয়ের প্রিজন ভ্যান আদালতে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ভ্যানের ছাদে চাপড় দিতে শুরু করে।
পুলিশের আরও উদ্যোগ
সঞ্জয় রায় যাতে প্রিজন ভ্যানে বসে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে কিছু না বলতে পারে তারজন্য আদালতে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের একাধিক গাড়ি ও সঞ্জয় রায়ের প্রিজন ভ্যান হর্ন দিতে শুরু করে। সঞ্জয়ের কণ্ঠরোধ করতে রীতিমত সক্রিয় পুলিশ।
কুণাল -কাণ্ড
এর আগে কুণাল ঘোষ যখন সারদাকাণ্ডে জেলবন্দি ছিলেন সেই সময় আদালতে পৌঁছানোর সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে একাধিক মন্তব্য করেছিলেন। তখনও পুলিশ কুণালের মুখ বন্ধ করার জন্য জোর হর্ন বাজাত আর গাড়িতে আওয়াজ করত। সঞ্জয়ের ক্ষেত্রেও তাই করছে পুলিশ।
সঞ্জয়ের নিশানা
এর আগে সঞ্জয় রায়ের নিশানা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের পুলিশকে। তিনি বলেছিলেন, তাঁকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। তিনি মুখ বন্ধ রেখেছিলেন।
বিনীতগোয়েলকে নিশানা
দ্বিতীয় দিনে আদালতে পৌঁছেই সঞ্জয় রায় নিশানা করেছিলেন কলকাতার পূর্বতন নগরপাল বিনীত গোয়েলকে। সঞ্জয় বলেছিলেন, তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিনীত গোয়েল
আগের শুনানি
আগের শুনানি সঞ্জয় রায়কে এসটিএফ-এর গাড়িতে কাচ বন্ধ করে নিয়ে এসেছিল। যাতে সঞ্জয় চিৎকার করে কিছু না বলতে পারে। এবার প্রিজন ভ্যানে নিয়ে এলেও ্ন্য পন্থা নিল পুবিশ
আরজি কর কেস
কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ৯ আগস্ট তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার হয়। সঞ্জয় রায় এই ঘটনার অন্যতম অভিযুক্ত।