নিয়োগ দুর্নীতিতে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে চাকরিহারা রাজ্যের ২৬ হাজার শিক্ষক শিক্ষকা আর শিক্ষাকর্মী। সোমবার থেকেই যোগ্য আর অযোগ্যদের তালিকা প্রকাশের দাবিতে চাকরিহারা শিক্ষকরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছে এসএসসি ভবনের সামনে।
210
যোগ্যদের সংখ্যা ঘোষণা
এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে যোগ্য শিক্ষকদের কথা জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি বলেছেন ১৭২০৬ জন যোগ্য।
310
এসএসসি চেয়ারম্যানের বার্তা
এসএসসির চেয়ারম্যান বলেছেন, আমাদের আধিকারিকেরা ১৭,২০৬ জনের মধ্যে কারা অযোগ্য সেই তালিকা প্রস্তুত করবে। প্রস্তুত হলে সেটি স্কুল শিক্ষা দফতরের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
১৭,২০৬ যে যোগ্য তা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ হলফনামা দিয়ে জানিয়েছে। আমাদের সেই ক্ল্যারিফিকেশন অনুযায়ী, যোগ্য শিক্ষকরা কাজে ফিরুন।
510
তালিকা প্রকাশ নয়
ব্রাত্য বসু আরও বলেছেন, চাকরিহারারা বৈঠক চেয়েছিলেন। আমরা আগেই বলেছিলাম, আইনি পরামর্শ ছাড়া এগোব না। কিছু দাবি আইন অনুযায়ী মেটানো যাবে। সুপ্রিম কোর্ট আমাদের তালিকা প্রকাশ করতে বলেনি। সর্বোচ্চস্তরের আইনি পরামর্শদাতারাই এ কথা বলেছেন
610
আইনমেনে কাজ
আমরা যা করব, আইনি পরামর্শ নিয়ে করব। সব পদক্ষেপ সেই আইনি পরামর্শ নিয়েই করা হচ্ছে। এমন কিছু করা উচিত নয়, যা রিভিউ পিটিশন দুর্বল করে। একই সঙ্গে ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন, সরকার সকলেরই পাশে আছে। চাকরিহারা শিক্ষকদের সহযোগিতা চেয়েছেন ব্রাত্য।
710
হতাশ আন্দোলনকারীরা
ব্রাত্য বসুর সাংবাদিক বৈঠকের পরই তালিকা পেশ না হওয়ার বিষয়টা আরও স্পষ্ট হয়ে গেছে। তাতে রীতিমত হতাশ আন্দোলনকারীরা। চাকরিহারাদের কথায় ১৩ তারিখের বৈঠকে বলা হয়েছিল তালিকা প্রকাশ করা হবে। এখন আর তালিকা প্রকাশ করা হবে হবে না বলেও জানিয়েছেন।
810
আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
চাকরিহারারা দীর্ঘমেয়াদী আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে। তলিকা প্রকাশ না হলে দীর্ঘ মেয়াদী আন্দোলন হবে বলেও জানিয়েছেন চাকরিহরারা।
910
বেতনে সমস্যা নেই
ব্রাত্য জানান, আইনি পরামর্শ না-পাওয়ার কারণেই তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। আন্দোলনকারী শিক্ষকদের প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী জানান, কাউকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়নি, কাজে যোগ দিতে কারও সমস্যা হয়নি, কারও বেতন বন্ধেরও নির্দেশ দেওয়া হয়নি।
1010
আন্দোলনকারীদের পাশে
জনুয়ার ডাক্তরর রয়েছেন আন্দোলনকারীদের পশে। আন্দোলনকারী শিক্ষকদের খাবার পৌঁছে দিয়েছে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র ডাক্তাররা। অন্যদিকে প্রবীণ ও ২০১৬ সালের আগে চাকরি পাওয়া শিক্ষকরাও যোগ্য শিক্ষকদের আন্দোলনের পাশে দাঁড়িয়েছে।