বজ্রপাতে মৃত বাবা, জখম উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। ঘটনাটি ঘটেছে বাঁকুড়ার সিমলাপাল থানার জামিরডিহা গ্রামে। এই ঘটনার পর স্থানীয়রা দুজনকে উদ্ধার করে স্থানীয় সিমলাপাল ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে বাবা মনোরঞ্জন মান্ডিকে মৃত বলে ঘোষনা করেন চিকিৎসকরা। এই মুহূর্তে গুরুতর জখম উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী সন্ধ্যামনীর চিকিৎসা চলছে সিমলাপাল ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে।
আরও পড়ুন, আজও ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা রাজ্যে, সপ্তাহ জুড়ে একই থাকবে পরিস্থিতি
স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার বিকালে মনোরঞ্জন মান্ডি তাঁর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী মেয়ে সন্ধ্যামনী মান্ডিকে নিয়ে বাড়ির দাওয়ায় বসেছিলেন। সে সময় মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছিল। আচমকাই বাড়িতে বজ্রপাত হয়। ঘটনায় বাবা ও মেয়ে দুজনেই লুটিয়ে পড়ে। স্থানীয়রা দুজনকে উদ্ধার করে স্থানীয় সিমলাপাল ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে বাবা মনোরঞ্জন মান্ডিকে মৃত বলে ঘোষনা করেন চিকিৎসকরা। গুরুতর জখম উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী সন্ধ্যামনীর চিকিৎসা চলছে সিমলাপাল ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে।
আরও পড়ুন, টিকিট দেওয়ার অছিলায় মহিলাকে স্পর্শ, প্রকাশ্য়ে মেট্রো কর্মীর কুকীর্তি
স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে সন্ধ্যামনী সিমলাপাল মঙ্গলময়ী বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী। স্থানীয় বিক্রমপুর আর ডি হাইস্কুলে ওই ছাত্রীর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার আসন পড়েছিল। পরীক্ষা দিয়ে আসার পরেই ঘটে বজ্রপাতের ঘটনা। এই ঘটনায় বাঁকুড়ার সিমলাপাল থানার জামিরডিহা গ্রামে নেমেছে শোকের ছায়া।
আরও পড়ুন, বিজেপিতে অন্য়দের সঙ্গে কথা বলেন, দিলীপের সঙ্গে সম্পর্ক নেই শোভনের