এদিন এই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন চাঁচলের বিধায়ক নিহার রঞ্জন ঘোষ, মালদহ জেলা পরিষদের কৃষি ও সেচ সমবায়ের কর্মাধ্যক্ষ রফিকুল হোসেন, চাঁচল ১ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ওবাইদুল্লাহ চৌধুরী, পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ শাহাজান আলি।
ফসল ফলনের ক্ষেত্রে প্রচুর পরিমাণে জলের প্রয়োজন হয়। কিন্তু, অনেক সময় জলের অভাবে সঠিকভাবে ফসল ফলাতে পারেন না কৃষকরা। তাই এবার তাঁদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। বাংলার কৃষি সেচ যোজনা প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকদের হাতে তুলে দেওয়া হল ফোয়ারা জল সেচ পাইপ ও স্প্রিংকলার। মঙ্গলবার মালদহের চাঁচল ১ নম্বর ব্লক কৃষি দফতর এলাকার কৃষকদের হাতে এগুলি তুলে দেওয়া হয়।
এদিন এই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন চাঁচলের বিধায়ক নিহার রঞ্জন ঘোষ, মালদহ জেলা পরিষদের কৃষি ও সেচ সমবায়ের কর্মাধ্যক্ষ রফিকুল হোসেন, চাঁচল ১ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ওবাইদুল্লাহ চৌধুরী, পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ শাহাজান আলি। কীভাবে কৃষিকাজে এই সরঞ্জামগুলি ব্যবহার করবেন কৃষকরা, সেনিয়ে একটি প্রশিক্ষণ শিবিরেরও আয়োজন করা হয়। প্রশিক্ষণ শিবিরে কৃষকদের হাতে কলমে সেচ পাইপ ও স্প্রিংকলার মেশিনের ব্যবহারের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন- ব্রাত্য বসুর ছবি দিয়ে 'সন্ধান চাই' পোস্টার, বিকাশ ভবনের সামনে বিক্ষোভ
আরও পড়ুন- করোনা পরিস্থিতিতে সংকটে মুর্শিদাবাদের মিষ্টি ব্যবসা, কপালে হাত ছানা সরবরাহকারীদের
চাঁচল ১ নম্বর ব্লক কৃষি অধিকর্তা দীপঙ্কর দেব বলেন, "ব্লক এলাকায় সর্বমোট ১২০০ জনকে এই ফোয়ারা পাম্পিং সেট দেওয়া হচ্ছে। আজ এর প্রথম দিন ছিল। জমিতে এগুলি ব্যবহার করলে জলের অপচয় ঘটবে না। এবং ফসল ফলনে লাভের মুখ দেখতে পাবেন কৃষকরা।"
মালদহ জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধ্যক্ষ রফিকুল হোসেন মুখ্যমন্ত্রীর ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, "কৃষক বন্ধুদের জন্য আগেও কাজ করেছে মমতা সরকার। এবং কৃষকদের কৃষিকাজে সহায়তা করতে এই জলের ফোয়ারার ব্যবস্থা করা হল। চাঁচল ১ নম্বর ব্লকের ১২০০ জন কৃষকের হাতে এই সরঞ্জাম তুলে দেওয়া হল। পরবর্তীতে সেই সংখ্যা বৃদ্ধি পাবেই।" এদিকে কৃষিকাজে উন্নতির জন্য এই ধরনের সামগ্রী পেয়ে খুবই খুশি কৃষকরা।
আরও পড়ুন- মাওবাদী পোস্টারে লেখা 'হরিবোল', কিষণজির হত্যার বদলা নিতে চেয়ে হুমকি জঙ্গলমহলে