SSC Case: মঙ্গলবার, আগামিকাল সুপ্রিম কোর্টে ওঠার কথা ২৬ হাজার চাকরি বাতিল রায়ের পুনর্বিবেচনার মামলার। আগামিকাল অর্থাৎ কালই প্রধান বিচারপতির পদ থেকে অসরব নেবেন সঞ্জীব খান্না।
সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্রের খবর কাল প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে নাও উঠতে পারে ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলা। এই মামলা নতুন বিচারপতি শুনতে পারেন।
512
বেঞ্চ নির্ধারণ হয়নি
সুপ্রিম কোর্ট সূত্রের খবর এই মামলার শুননি কোন বেঞ্চে হবে তা এখনও নির্ধারণ করা হয়নি। নতুন প্রধান বিচারপতি এই মামলার বেঞ্চ নির্ধারণ করতে পারেন।
612
অনিশ্চিত শুনানি
২৬ হাজার স্কুল শিক্ষক, শিক্ষিকা আর শিক্ষা কর্মী বর্তমানে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন। যদিও সুপ্রিম কোর্ট পুরো প্যানেলই বাতিল করে দিয়েছে। কিন্তু অযোগ্য চিহ্নিত নয় এমন শিক্ষকদের কাজ চালিয়ে যেতে নির্দেশ দিয়েছে।
712
২৬ হাজার চাকরি বাতিল
৩ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্ট অযোগ্য এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিলের রায় দিয়েছিল। বাতিল করা হয়েছিল ২০১৬ সালের পুরো প্যানেল।
812
রাজ্য দ্বারস্থ সুপ্রিম কোর্টে
তারপরই অস্বস্তিতে পড়ে রাজ্য সরকার। এক মাস পরে ৩ মে রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি নিয়ে দ্বারস্থ হয় সুপ্রিম কোর্টের।
912
আবেদন গৃহীত হয়নি
সেই আবেদন এখনও গৃহীত হয়নি। এই অবস্থায় বর্তমান প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে রাজ্যের আর্জির শুনানি নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়
1012
রায় পুনর্বিবেচনার ধাপ
শুনানির ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টে কয়েকটি ধাপ রয়েছে। রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে কেউ আর্জি জানালে প্রথমে তা সংশ্লিষ্ট বিচারপতির চেম্বারে যায়। সেখানে বিচারপতি বা বিচারপতিরা সিদ্ধান্ত নেন মামলাটি গ্রহণ করা হবে কি না। প্রয়োজনে বিচারপতির চেম্বারে তা নিয়ে শুনানিও করা হয়।
1112
মামলা চেম্বারে যায়নি
এসএসসি মামলার ক্ষেত্রে সাত দিন পেরিয়ে গেলেও মামলাটি এখনও চেম্বারেই যায়নি।
1212
ফিরদৌস শামিম
মামলাকারীদের আইনজীবী ফিরদৌস শামিম বলেছেন, 'এর আগে রাজ্য তথা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ রায়ে সাময়িক স্বস্তি চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিল। তাদের আর্জি মেনে নেয় আদালত। শিক্ষকদের চাকরি ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত বহাল রাখা হয়েছে। এ বার রাজ্য রিভিউ পিটিশন করেছে। অর্থাৎ, এখন রাজ্য ভিন্ন অবস্থান নিয়েছে। মনে হচ্ছে, চেম্বারেই রাজ্যের আবেদন খারিজ হয়ে যাবে'