আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের আর্থিক দুর্নীতির শুনানি কলকাতা হাইকোর্টে। সেখানেই তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে নিয়ে বড় কথা বললেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী।
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের আর্থিক কেলেঙ্কারির শুনানি
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের আর্থিক দুর্নীতির শুনানি কলকাতা হাইকোর্টে। সেখানেই তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে নিয়ে বড় কথা বললেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী।
210
বিচারপতির মন্তব্য
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষেদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ রয়েছে, তা অত্যন্ত গুরুতর। মঙ্গলবার এ কথা জানিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী।
310
জয়মাল্য বাগচীর বার্তা
বিচারপতি আরও বলেছেন, এই জাতীয় দুর্নীতি প্রশাসনের অভ্যন্তরে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলে। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ও প্রশাসনকেও তা দূষিত করে তোলে বলেও মনে করেছেন তিনি।
410
নথি পেতে সমস্যা
আরজি করের আর্থিক দুর্নীতি সংক্রান্ত নথি তদন্তকারী সংস্থার থেকে পেতে সমস্যা হচ্ছে। এই অভিযোগ নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন সন্দীপ ও বাকি অভিক্তরা। মঙ্গলবার সেই সংক্রান্ত মামলার শুনানি হয়।
510
হাইকোর্টের বেঞ্চ
মঙ্গলবার আরজি কর দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলার নথি ইস্যুতে মামলাটি উঠেছিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী ও বিচারপতি গৌরাঙ্গ কান্তের ডিভিশন বেঞ্চ।
610
ডিভিশন বেঞ্চের মন্তব্য
ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, আদালত মনে করছে এই অভিযোগে আইন মেনেই দ্রুত বিচার হলে সাধারণ মানুষের মনে বিচারব্যবস্থার প্রতি আস্থা বৃদ্ধি পাবে।
710
হাইকোর্টের আরও বার্তা
হাইকোর্ট আরও জানিয়েছে, এই মামলায় সরকারি আধিকরিকেরা যুক্ত রয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের দ্রুত নিষ্পত্তি হওয়া প্রয়োজন। তাই দ্রুত বিচার শুরু করাও প্রয়োজন।
810
হাতে নথি
মঙ্গলবার সন্দীপের আইনজীবী আদালতে জানিয়েছে, ৪৬২টি নথির মধ্যে সিবিআই-এর থেকে ২১৬টি নথি তারা পেয়েছেন। বুধবারের মধ্যে সিবিআইকে সমস্ত নথি হস্তান্তর করতে বলেছে।
910
মামলার শুনানি
এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি। এর আগে বৃহস্পতিবার সন্দীপের মামলার শুনানি ছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সেই সময়ই হাইকোর্ট জানিয়েছিল চার্জশিট সিবিআই দফতর থেকে আনিয়ে পড়তে পারেন সন্দীপ-সহ অভিযুক্তরা।
1010
আরজি কর আর্থিক দুর্নীতি
আরজি করে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ প্রকাশ্যে আনেন হাসপাতালের প্রাক্তন অতিরিক্ত সুপার আখতার আলি। তিনি এই ঘটনায় ইডি এবং সিবিআইকে দিয়ে তদন্ত করাতে চেয়ে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন।
