পশ্চিমবঙ্গে সরকারি প্রকল্পের টাকা নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, বৃদ্ধ ভাতা, এমনকি ট্যাবের টাকাও বহু মানুষ পাচ্ছেন না। পুলিশের তদন্তে ফ্রিজ হওয়া অ্যাকাউন্টে টাকা ঢোকার খবর মিলেছে।
রাজ্য সরকার প্রতি মাসে একাধিক প্রকল্পের টাকা দিয়ে থাকে। সেই টাকা ঢোকে সকলের ব্যক্তিগত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। সদ্য এই নিয়ে প্রকাশ্যে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য।
210
বহু মানুষ পাচ্ছেন না লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। বাংলার মেয়েদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা যাচ্ছে অন্য কোনও অ্যাকাউন্টে। প্রকাশ্যে চাঞ্চল্যকর তথ্য।
310
শুধু লক্ষ্মীক ভাণ্ডার নয়, বৃদ্ধ ভাতার টাকাও পাচ্ছেন না বহু সাধারণ মানুষ। আর এই সব টাকা গিয়েছে ফ্রিজ হওয়া অ্যাকাউন্টগুলোতে।
410
পূর্ব বর্ধমান ও পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় এরকম অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছে। গোটা বিষয়টি নজরে এসেছে রাজ্য পুলিশের।
510
সদ্য ট্যাবের টাকা গায়েব হয়ে গিয়েছে। একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের ট্যাব দেওয়ার জন্য টাকা নির্ধারণ করেছিল সরকার। সেই টাকা পাঠান হত তাদের ব্যঙ্ক অ্যাকাউন্টে।
610
পুজোর আগে ৪১২ জন পড়ুয়ার জন্য ট্যাবের টাকা দাবি করেছিল পূর্ব বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুল থেকে। কিন্তু, ২৮ জন ছাত্র টাকা পায়নি। তারপর সাইবার থানায় অভিযোগ জমা পড়ে। চলছে তদন্ত।
710
জানা গিয়েছে, এই সকল অ্যাকাউন্টে নাকি লক্ষ্মীর ভাণ্ডার থেকে বৃদ্ধ ভাতার টাকা ঢুকত। এমনই তথ্য এল পুলিশের হাতে।
810
এর আগে ২০২২ সালেও ট্যাবের টাকা গায়েব হয়ে যায়। অভিযোগ ভিত্তিতে কলকাতা পুলিশ দুজনকে গ্রেফতার করেছিল।
910
সেবছর উত্তর দিনাজপুর থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল ২ জনকে। পরে তারা জামিনে ছাড়া পায়।
1010
এবার ফের ঘটল সেই ঘটনা। ট্যাব কেনার টাকা গেল অন্য অ্যাকাউন্টে। এই ঘটনার তদন্তে সামনে এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য।