কখনও কেক খাইয়ে মিষ্টিমুখে, কখনও গোলাপের মধুবাতায় আবার কখনও টেডি বিয়ারের স্পর্শসুখে…. ভ্যালেনটাইন’স ডে-তে আবেগে ভাসলেন প্রেমিক-যুগল।
রাজনৈতিক শিবিরে তাঁদের নিয়ে যতই ভিন্ন ভিন্ন মতের দোলাচল থাকুক, ভালোবাসার ময়দানে তাঁরা যে বুক চিতিয়ে ছক্কা হাঁকিয়েছেন একাধিকবার, তাতে কোনও সন্দেহ নেই।
বর্তমানে বাংলার সবচেয়ে আলোচিত প্রেমিক-যুগলের মধ্যে অন্যতম নাম শোভন-বৈশাখী।
সারা বছর একে অপরকে চোখে হারান তো বটেই, কিন্তু, ভালোবাসা উদযাপনের দিবসে সেই ভালোবাসা ষোলো কলা পূর্ণতা না পেলে চলে?
এবছর তাই ভ্যালেনটাইন’স ডে শুরু হল মিষ্টিমুখের মধুরতায়।
কেকের মিষ্টত্ব আর উদযাপনের উচ্ছ্বাসে ভালোবাসার দিনটি ভরে উঠল একগুচ্ছ সুমধুর ছবিতে।
কেক কাটার সঙ্গী ছিল কন্যা মেহুলও। মায়ের সঙ্গে তার পোশাকের রঙও মিলেমিশে একাকার।
এক ফ্রেমে পুরো পরিবারকে দেখা গেল হাসিমুখে।
কখনও আলিঙ্গনে আবদ্ধ হয়ে হাসিমুখে ভ্যালেনটাইন’স ডে-র সেলিব্রেশনে মজে উঠলেন যুগল।
ভালোবাসার দিনে বৈশাখীকে দেখা গেল স্বচ্ছ নেটের কাজ করা লাল সালোয়ার কামিজে।
শোভন চট্টোপাধ্যায়ও সঙ্গিনীর সাথে রং মিলিয়ে লাল শার্টের সঙ্গে পরেছিলেন গাঢ় নীল কোট।
গোলাপ বিনিময়ে উষ্ণ প্রেমের অভ্যর্থনা মুখর হয়ে উঠল লাজুক চোখের হাসিতে।
মেয়েকে মিষ্টিমুখ করিয়ে ভালোবাসার আনন্দ দ্বিগুণ করে নিলেন শোভন-বৈশাখী।
প্রেমিকের আঙুলের কেক ভালোবাসার দিনে একটু বেশিই মধুর হয়ে উঠল বোধহয়।
চিরসবুজ যুগলের চিরাচরিত টেডি বিয়ারও বাদ পড়ল না ভ্যালেনটাইন’স ডে-র উপহারের তালিকা থেকে।
ভালোবাসায় রাঙা ছবিতে ছেয়ে গেল সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট।
ছবিগুলি পোস্ট করে শোভন চট্টোপাধ্যায়ের উদ্দেশ্যে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় লেখেন,
‘এসো, তোমাকে আমায় ভালোবাসতে দাও'
‘আমার জীবন তোমাকে দিয়ে দিতে দাও’
‘তোমার হাসিতে আমাকে ডুবে যেতে দাও’
‘তোমার বাহুডোরে আমাকে মরে যেতে দাও’।