এই ঘটনার তদন্তে নেমে একের পর এক অবিশ্বাস্য তথ্য সামনে আসে। প্রথমে এই ঘটনার তদন্ত করছিল কলকাতা পুলিশ। পরে কেস যায় সিবিআই-র অধিনে।
210
আরজি কর কাণ্ডে মহিলা ডাক্তার খুন ও ধর্ষণের মামলায় একজন সিভিক ভলেন্টিয়ারকে আটক করে পুলিশ। কিন্তু, প্রায় সকলেরই অনুমান ঘটনার সঙ্গে জড়িত রয়েছে একাধিক ব্যক্তি। কিন্তু, এখনও তারা অধরা।
310
এরপরই প্রকাশ্যে আসতে শুরু করে একাধিক দুর্নীতি কাণ্ড। ফাঁস হয় আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের কর্মকান্ড। একাধিক দুর্নীতি অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে।
410
সন্দীপ ঘোষের পর একাধিক ডাক্তারের কর্মকাণ্ড সামনে আসে। সাসপেন্ড হয় একাধিক ডাক্তার। এবার সেই তালিকায় নাম লেখাল সুশান্ত রায়।
510
সুশান্ত রায়কে সাসপেন্ড করল ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন বা আইএমএ। জলপাইগুড়ির শাখার সম্পাদক পদে ছিলেন তিনি। আরজি করে ডাক্তারি ছাত্রীকে ধর্ষণ খুন কাণ্ডে তথ্য প্রমাণ লোপাটে নাম জড়িয়েছিল সুশান্তের।
610
সূত্রের খবর, শুধু আরজি করে দুর্নীতির প্রশ্নেই নয়, কোভিডকালে উত্তরবঙ্গের নোডাল অফিসার হিসেবে সুশান্ত রায়কে নিয়োগ করেছি স্বাস্থ্যভবন। সে সময় সুশান্ত রায়ের নির্দেশেই উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকদের একাংশকে রাখতে হোটেল ভাড়া নেয় প্রশাসন।
710
অভিযোগ, প্রশাসনের তরফে হোটেল ভাড়া দেওয়া হলেও তা হোটেল মালিকদের টাকা মেটাতেন না। এই নিয়ে আদালতে মামলা ওঠে।
810
সন্দীপ ঘনিষ্ঠ চিকিৎসক সুশান্ত রায়, অভীক দে, তাপস চক্রবর্তী, দীপাঞ্জন হালদার এবং বিরূপাক্ষ বিশ্বাসকে সাসপেন্ড করার জন্য আইএমএ-র কাছে সুপারিশ করেছিল সংগঠনের বাংলা শাখা।
910
এখনও চলছে তদন্ত। একের পর এক দুর্নীতি সামনে আসছে। সন্দীপ ঘোষের নামেও উঠেছে একাধিক অভিযোগ। মৃতদেহ দুর্নীতি থেকে আর্থিক তছরূপের অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে।
1010
এরই মাঝে প্রকাশ্যে এল সুশান্ত রায়ের দুর্নীতি। তাঁকে সাসপেন্ড করেছে সাসপেন্ড করল ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন বা আইএমএ