Lakshmi Bhandar: লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের টাকা কী পড়ল আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে? রইল টাকা পড়ান দিনক্ষণ

রাজ্যের সবথেকে জনমুখী প্রকল্প হল লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে মহিলাদের প্রতিমাসে টাকা দেয় রাজ্য সরকার।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের টাকা প্রত্যেক মাসে পড়ে যায় নির্দিষ্ট ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে।

২০২১ সাল থেকে রাজ্যে চলছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প। এই প্রকল্প রাজ্যের সবথেকে সফল প্রকল্প। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পকেই মডেল করে বাকি প্রকল্পগুলি চালানোর কথা চিন্তাভাবনা করছে নবান্ন।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জন্য অবশ্যই আপনার স্বাস্থ্যসাথী কার্ড থাকা জরুরি। একই সঙ্গে ভারতের নাগরিক ও পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। বয়স হতে হবে ২৫-৬০ বছর পর্যন্ত।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের মাধ্যমে সাধারণ মহিলাদের মাসে ১হাজার টাকা করে দেয় মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের সরকার। আর তফশিলি জাতি ও উপজাতি শ্রেণির মহিলাদের ১২০০ টাকা করে দেয়।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের জন্য সুবিধেভোগীদের একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। প্রত্যেক মাসে ব্যাঙ্কেই সরাসরি চলে যায়। কিন্তু তারজন্য ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আধারকার্ডের লিঙ্ক থাকা জরুরি।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার টাকা সাধরণে প্রত্যেক মাসের প্রথমেই দেওয়া হয়। মাসের ১ তারিখ থেকে দেওয়া হয় টাকা। ১০ তারিখের মধ্যে সমস্ত সুবিধেভোগীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যায়।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের জন্য সুবিধেভোগীর সংখ্যা প্রায় ২ কোটি মহিলা। প্রত্যেককেই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা দেওয়া হয়।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের স্টেটাস চেক করার জন্য মোবাইল ফোন বা কম্পিউটারে একটি ব্রাউজারে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের অফিসিয়াল ওয়েবসাই http://socialsecurity.wb.gov.in অফিসিয়াল ওসেবসাইটটি ওপেন করতে হবে। সেখানেই ট্র্যাক অ্যাপলিকেশন স্টেটাস অপশানে যেতে হবে।

আপনার লক্ষ্মীর ভাণ্ডরের স্টেটাস চেক করার জন্য প্রয়োজন অ্যাপ্লিকেশন আইডি বা মোবাইল নম্বর বা স্বাস্থ্যসথী কার্ডের নম্বর বা আধার নম্বর। এগুলির কোনও একটি হলেই জানা যাবে স্টেটাস। ট্র্যাক অ্যাপলিকেশন স্টেটাস অপশানে যাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট কার্ডের কোনও একটি নম্বর দিতে হবে। ক্যাপচা কোর্ডটি দিয়ে সার্চ করতে হবে। ক্যাপচা কোর্ডটি বুঝতে না পারলে সাইট দিয়ে থাকা রিফ্রেশ বটনে ক্লিক করে নতুন করে ক্যাপচা কোর্ড পেতে পারেন।