Alipurduar: সেতুর নীচে পড়ে গুচ্ছ-গুচ্ছ ভোটার কার্ড! চাঞ্চল্য মাদারিহাটে

Published : Jul 26, 2025, 03:01 PM IST
voter card

সংক্ষিপ্ত

Voter Card: রাস্তার ধারে পড়ে রয়ছে রাশি-রাশি ভোটার কার্ড। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয়েছে চাঞ্চল্য। বিশদে জানতে পড়ুন সম্পূর্ণ প্রতিবেদন… 

Alipurduar: এবার ভোটার কার্ড উদ্ধারে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়াল মাদারিহাটে। মাদারিহাটের রবীন্দ্রনগর থেকে দেওধারী যাওয়ার পথে একটি ছোট সেতুর নিচের নালায় পড়ে থাকতে দেখা যায় একের পর এক ভোটার পরিচয়পত্র। প্রথমে স্থানীয় বাসিন্দা উত্তম বিশ্বাসের চোখে পড়ে কার্ডগুলি। কাদাযুক্ত নালার ধারে ছড়িয়ে থাকা কার্ড দেখে অবাক হয়ে যান সবাই। এরপর মুহূর্তে কৌতূহলী মানুষের ভিড় জমে যায় ঘটনাস্থলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মোট ৩৫টি ভোটার কার্ড উদ্ধার হয়েছে। এর মধ্যে বেশিরভাগ মাদারিহাটের কিছু বীরপাড়া, ফালাকাটা ও ধূপগুড়ি আছে । অপর এক বাসিন্দা অমৃত শর্মা কার্ডগুলি মাদারিহাট থানায় জমা দিয়ে আসেন বলে জানা গিয়েছে । ঘটনার কথা ছড়িয়ে পড়তেই রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে চাপানউতোর। যদি ও এই বিষয়ে তৃণমূল মাদারিহাট নেতা ও আলিপুরদুয়ার জেলাপরিষদের বনভূমি কর্মাধ্যক্ষ দীপনারায়ণ সিনহা বলেন, ‘’আমরা শুনেছি প্রশাসন বিষয়টি দেখছে।'' 

অন্যদিকে, এবার অসম সরকারের এনআরসির নোটিশ পেলেন কোচবিহার জেলার মাথাভাঙ্গা ২নং ব্লকের লতাপাতা গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা নিশিকান্ত দাস। তিনি প্রায় দুই মাস আগে এই নোটিশ হাতে পেলেও এবার তা এলো প্রকাশ্যে। এই ঘটনাকে ঘিরে রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ওই লতাপাতা গ্রামে। নিশিকান্ত দাসকে ফরেনার্স ট্রাইবুনাল-৪ কামরূপ, অসম থেকে এনআরসির নোটিশ পাঠানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

জন্মসূত্রেই কোচবিহারের বাসিন্দা নিশিকান্ত দাস প্রায় ১০০ বছর যাবত এই এলাকায় বসবাস করছে তাঁর পরিবার। তার বর্তমান বয়স ৭৫ বছর। তার বাবা দেবেন্দ্র চন্দ্র দাস দীর্ঘ প্রায় ৪৫ বছর আগে প্রয়াত হয়েছেন। আশ্চর্যজনকভাবে অসমের এনআরসির দফতর নিশিকান্ত দাসের কাছে দাবি করছেন, যে ভোটার তালিকায় তার বাবার নাম নথিভুক্ত রয়েছে সংশ্লিষ্ট সেই ভোটার তালিকার প্রতিলিপি এনআরসি অফিসে জমা করবার জন্য। এই পরিস্থিতিতে এক চরম সংকটের মুখোমুখি তিনি।

তিনি জানান, কর্মসূত্রে তিনি অসমে ছিলেন বেশ কয়েক বছর। বাংলাদেশি ভেবে তাকে আটক করে অসম পুলিশ। এরপর তার সমস্ত পরিচয় পত্র দেখে তাকে নির্দ্বিধায় ছেড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু এরপরই সম্প্রতি এই নোটিশ আসে তার কাছে। এই নোটিশ পাওয়া মাত্রই তিনি যোগাযোগ করেন আইনজীবীর সঙ্গে এবং এরপর নিজের বাড়ির দলিলসহ সমস্ত রকম নথি তিনি পেশ করেন অসমের এনআরসি দফতরে।

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।

PREV
Read more Articles on
click me!

Recommended Stories

Samik Bhattacharya: ‘SIR বন্ধ করে দিন তবুও ২০২৬-এ তৃণমূল হারবে!’ চ্যালেঞ্জ শমীকের
এই বাংলাতেই কেন বাবরি মসজিদ? তৃণমূলের গভীর 'গেম প্ল্যান'? কী বললেন শুভেন্দু, অধীর, সুজন, শুভঙ্কর?