মহিলা কমিশনের চিঠির উত্তরে বীরভূম জেলার পুলিশ সুপার জানিয়েছেন যে, বোলপুর থানার আইসি-র অভিযোগের ভিত্তিতে অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন বোলপুরের এসডিপিও। অভিযোগকারীর বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে অনুব্রত মণ্ডলকে।
510
অনুব্রত কাণ্ডে পুলিশের মর্যাদাহানি
এদিকে বীরভূমের তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের ভাইরাল অডিয়ো কাণ্ডে TMCP নেতা সাসপেন্ডেড। পুলিশের মর্যাদাহানি। চিঠিতে আরও উল্লেখ, বিক্রমজিৎ-এর বিরুদ্ধে পুলিশি এফআইআর-এ মর্যাদাহানির উল্লেখ।
610
এফআইআর-এ কী কী উল্লেখ করেছে পুলিশ
জানা গিয়েছে, কেষ্টকাণ্ডে পুলিশি এফআইআর-এ উল্লেখ রয়েছে সংশ্লিষ্ট পুলিশ অফিসারের মনোবলে আঘাত লেগেছে। পুলিশ অফিসারের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। সাসপেন্ডেড টিএমসিপি নেতার বিরুদ্ধে FIR-এ উল্লেখ পুলিশের।
710
পুলিশকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা
অভিযোগ, পুলিশের ভাবমূর্তিকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। ভুল তথ্য ছড়াতে ইচ্ছাকৃত ভাবে ওই ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়েছে বলে এফআইআর-এ উল্লেখ পুলিশের।
810
বেফাঁস মন্তব্যে দলের মধ্যেই চাপে অনুব্রত
তিহার পর্ব কাটিয়ে অনেক দিন আগেই নিজের জেলায় ফিরেছেন বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা অনুব্রত মণ্ডল। এবার বেফাঁস মন্তব্যে দলের মধ্যেই চাপে পড়লেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। সম্প্রতি একটি অডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। (যদিও ওই অডিওর সত্যতা যাচাই করেনি Asianet News Bangla)। সেই অডিওতে শোনা গিয়েছে বোলপুর থানার আইসি এবং অনুব্রত মণ্ডলের কথোপকথন।
910
ক্ষমা চেয়েও মিলল না মুক্তি
জানা গিয়েছে, খোদ পুলিশ কর্তার বিরুদ্ধে উঠেছে তোলাবাজির অভিযোগ। ফোন করে টাকা চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে বোলপুর থানার আইসি লিটন হালদারের বিরুদ্ধে (যদিও ওই ফোনকলের সত্যতা যাচাই করেনি এশিয়ানেট নিউজ বাংলা)। এমনই অভিযোগ তুলে সরব হন বীরভূমের তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। এরপরই দলের নির্দেশে তড়িঘড়ি পুলিশকে লিখিত চিঠি দিয়ে ক্ষমা চান অনুব্রত মণ্ডল
1010
অনুব্রতকাণ্ডে পথে বিজেপি
আইসি-কে কদর্য ভাষায় আক্রমণের অভিযোগে ৯ জুন সোমবার পথে নামবে বিজেপি। শুভেন্দুর নেতৃত্বে বোলপুর থেকে নারী সম্মান যাত্রার ডাক দেওয়া হয়েছে। যদিও বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে নারাজ তৃণমূল নেতৃত্ব।