রাস্তায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে পাকিস্তানি নোট! সীমান্তবর্তী জেলায় তীব্র আতঙ্ক

Published : Sep 04, 2025, 02:03 PM IST
Asianet News

সংক্ষিপ্ত

Pakistani Currency Seized: প্রকাশ্য বাজারের মধ্যে রাস্তায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে পাকিস্তানি টাকা। বিষয়টি স্থানীয়দের নজরে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ওই এলাকায়। বিশদে জানতে পড়ুন সম্পূর্ণ প্রতিবেদন।। 

Pakistani Currency Seized: ভারত-পাক সঙ্ঘাতের আবহে এবার বাজারে পাকিস্তানি নোট। তাও আবার সীমান্ত লাগোয়া কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ এলাকা থেকে উদ্ধার। রাস্তায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে পাকিস্তানি টাকা। বিষয়টি চাউর হতেই আতঙ্ক ছড়িয়েছে ওই এলাকায়য 

 সূত্রের খবর,  মেখলিগঞ্জের রানীরহাটে পাকিস্তানি টাকা। চাঞ্চল্য ছড়াল কোচবিহার জেলাজুড়ে। জানা গিয়েছে, বুধবার রাতে রানীরহাট বাজারে এক দোকানদার একটি ১০০ টাকা ও একটি ১০ টাকার পাকিস্তানি নোট কুড়িয়ে পায়। রাতে চুপচাপ থাকলেও সকালে ওই দোকানদার এলাকার লোকজনদের বিষয়টি জানায়। এতেই হইচই শুরু হয়েছে।

 কীভাবে পাকিস্তানি টাকা আসলো রানীরহাটে তা ঘিরেই কৌতূহল যেমন বেড়েছে তেমনি উদ্বেগও ছড়িয়েছে। চ্যাংড়াবান্ধায় মানি এক্সচেঞ্জ কাউন্টার রয়েছে। সেখানকার ব্যবসায়ীরা জানায় পাকিস্তানি টাকা এক্সচেঞ্জ করা হয় না। ফলে সেই টাকা কোথায় থেকে আসলো তা ঘিরেও আরও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তাহলে কোথাও কি পাকিস্তানি যোগ রয়েছে কি ন! তাদের কাছ থেকে কোনও ভাবে সেই টাকা পড়েছে? সবটাই তদন্ত করছে প্রশাসন বলে জানা গেছে।

অন্যদিকে, বুধবারের পর বৃহস্পতিবার। ফের গ্রেফতার বাংলাদেশি। এবার হরিদেবপুর থানার বারাবাগান এলাকায় সন্দেহজনকভাবে ঘোরাঘুরির অভিযোগে এক বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেফতার করল পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, মঙ্গলবার দুপুর প্রায় ১টা ৩০ মিনিটে ১০০ ডায়ালে খবর আসে যে বারাবাগান এলাকায় এক বিদেশি ব্যক্তি ঘোরাঘুরি করছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায়। স্থানীয় বাসিন্দা কার্তিক রায় লিখিতভাবে জানান ওই সন্দেহভাজন ব্যক্তির কথা।

স্থানীয়দের সহযোগিতায় পুলিশ ওই ব্যক্তিকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদে ধৃতের নাম জানা যায় মোহাম্মদ দাউদ দারিয়া (৫৫)। বাড়ি বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলার কাটালিপাড়া থানার মাজবাড়ি গ্রামে। এদেশে প্রবেশের জন্য তিনি কোনও বৈধ নথি বা পাসপোর্ট দেখাতে পারেননি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

পুলিশি জেরায় তিনি স্বীকার করেন যে, প্রায় সাতমাস আগে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছেন। এবং কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে ছাতা মেরামতের কাজ করে দিন কাটাচ্ছেন। বৈধ কাগজপত্র না থাকায় মঙ্গলবার বিকেল ৩টের হরিদেবপুর থানার পুলিশ তাঁকে ৪১, সুকান্ত সরণি, ঠাকুরপুকুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে। তার বিরুদ্ধে ফরেনার্স অ্যাক্ট-এর ১৪(A)(a) ধারায় মামলা রুজু হয়েছে।

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।

PREV
Read more Articles on
click me!

Recommended Stories

২০২৬ সালে স্কুলগুলিতে ছুটির লম্বা তালিকা, নতুন বছরের আগেই ঘোষণা WBBSE
SIR-এর ভয়ে পালাচ্ছে অনুপ্রবেশকারীরা, ব্যাগ ও বস্তায় ভরে কী নিয়ে যাচ্ছে? দেখুন