কেন গিয়েছিলেন ক্রাইম সিনে, মুখ খুললেন অভীক দে, ফের ঘনিভূত হচ্ছে রহস্য

Published : Sep 27, 2024, 02:39 PM IST

আরজি কর হাসপাতালে ছাত্রছাত্রীদের জটিলতার সম্মুখীন হতে হত। এই ঘটনার সাথে জড়িত সন্দীপ ঘোষের ঘনিষ্ঠ অভীক দে। অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, সময় সব প্রশ্নের উত্তর দেবে।

PREV
18

আরজি কর কাণ্ড, থ্রেট কালচার- এই শব্দগুলো নিয়ে এখন চর্চা সর্বত্র। ডাক্তারি পড়তে গিয়ে ছাত্রছাত্রীদের যে কী জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়, তা এই ঘটনা প্রকাশ্যে না এলে অনেকেরই জানা হত না।

28

আরজি করের মতো হাসপাতালে পড়াশোনার সুযোগ পাওয়ার পর সেই পড়া শেষ করতে দীর্ঘ জটিল পথ অতিক্রম করতে হত ছাত্রছাত্রীদের অন্তত এমনই বোঝা যাচ্ছে এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতে।

38

মহিলা চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের পর তদন্ত করতে গিয়ে সামনে আছে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের দুর্নীতি। সঙ্গে প্রকাশ্যে আসে তার ঘনিষ্ঠদের নাম। এরই মধ্যে একজন অভীক দে।

48

এসএসকেএম-র স্নাতকোত্তর স্তরের চিকিৎসকর পড়ুয়া অভীক দে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, গত দু বছরে তিনি নাকি রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অলিখিত ক্ষমতা হয়ে ওঠেন। সন্দীপ ঘোষের ঘনিষ্ঠ ছিলেন অভীক।

58

সেমিনার রুমের ক্রাইম সিনে দেখা গিয়েছিল অভীক দে-কে। এমনকী, ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায় ক্রাইম সিনের যে ছবি প্রকাশ্যে আসে তাতেও ছিলেন অভীক।

68

নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন অভীক দে। থ্রেট কালচার থেকে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ হাস্যকর বলে উড়িয়ে দেন অভীক।

78

তিনি ক্রাইম সিনে কী করছিলেন সে বিষয় মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, অনেক কথা আমাকে নিয়ে শুনেছি। আমি নাকি ৮ অগস্ট রাত থেকে আরজি করে ছিলাম। গত ৯ অগস্ট সকাল থেকে নাকি আরজি করে ছিলাম। আমার টাওয়ার লোকেশন দেখলেই সবটা স্পষ্ট হয়ে যাবে।

88

আমার অবস্থান নিয়ে যেখানে যা বলার বলেছি। সময় এই সকল প্রশ্নের উত্তর দেবে। এদিকে ইতিমধ্যে তাঁকে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। সিজিও কমপ্লেক্সে মাঝরাত পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল তাঁকে।

click me!

Recommended Stories