সোনারপুর থানা পুলিশের পক্ষ থেকে ভোরবেলা ৬টা নাগাদ জামালকে নিয়ে তার বাড়িতে অভিযান চালানো হয় । পুরো বাড়ি তল্লাশি করা হচ্ছে পুলিশের পক্ষ থেকে।
সোনারপুরকাণ্ডে ধৃত জামাল সর্দারের বাড়িতে প্রায় ঘন্টা দেড়েক ধরে তল্লাশি অভিযান চালায় পুলিশ। জামালের বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালিয়ে বেশ কিছু নথিপত্র, DVR উদ্ধার করে পুলিশ। যেখানে সালিশি বসত সেখানেই একটি ভল্ট পাওয়া যায়। যা ভেঙে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান ছিল এটা একটা সুড়ঙ্গ। কিন্তু ভাঙার পরে দেখা যায় সেটি একটি জলের ট্যাঙ্ক। ১৫ হাজার লিটার জল ধারণ করতে পারে। জামালকে নিয়েই এই তল্লাশি অভিযান চালানো হয়
সোনারপুর থানা পুলিশের পক্ষ থেকে ভোরবেলা ৬টা নাগাদ জামালকে নিয়ে তার বাড়িতে অভিযান চালানো হয় । পুরো বাড়ি তল্লাশি করা হচ্ছে পুলিশের পক্ষ থেকে। তল্লাশি করার সময় একটি ট্যাংকে সন্ধান পায় পুলিশ। প্রথমে ভাব ভাবা হয়েছিল এটা একটা সুরঙ্গ। পরে দেখা গেল এটা একটি জলের ট্যাংক। আপাতত তা ভাঙার কাজ চলছে। তার মধ্যে কিছু আছে কিনা তার খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে সোনারপুর থানার পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। এই তল্লাশি অভিযানকে কেন্দ্র করে বিশাল পরিমান সোনারপুর থানার পুলিশ ঘটনার স্থলে রয়েছে।
গত সপ্তাহেও সোনারপুরকাণ্ডে পুলিশের জালে পড়েছিল জামাল সর্দার। সালিশি ডেকে মহিলাকে মারধরের অভিযোগ ছিল জামালের বিরুদ্ধে। এই শুক্রবার জামালকে সঙ্গে নিয়েই তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালায় পুলিশ। দেখতে পায়, যেখানে জামাল সালিশি সভা বসাত সেখানে একটি শেকল বাঁধার হুক রয়েছে। আর মাটির তলায় সেখানেই একটি জলের ট্যাঙ্কের সন্ধান পায়। তবে কী কারণে সেখানে জলের ট্যাঙ্ক তৈরি করা হয়েছে তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। মাটির তলায় জলের ট্যাঙ্কে কিছু রয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখছে সোনারপুর থানার পুলিশ।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।