
নিউ ব্যারাকপুর থানার অন্তর্গত তালবান্দা এলাকায় এক মন্দিরে চুরি করতে আসা চোর কে হাতেনাতে ধরে ফেলাতে চললো গুলি। মন্দিরে চুরি করতে গিয়ে গভীর রাতে গুলি চালাল চোর। ব্যারাকপুর ২ নম্বর ব্লকের বিলকান্দা ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের ২০৯নং পার্টের সদস্যা তালবান্দা ঝরনা সরকারের বাড়ির সামনে। ভিযোগ কালি মন্দিরে গভীর রাতে দুষ্কৃতীরা মায়ের সোনার জল করা মুকুট চুরি করতে গেলে সদস্যা সহ প্রতিবেশীরা দেখে ফেলে। ক্ষিণ তালবান্দা এলাকা। সেইসময় দুজন দুষ্কৃতি ছিলো,তবে একজন চোর ধরা পড়ে।আর একজন পালিয়ে যায়।চলে মারধর। তৎক্ষণাৎ অপর দিকে থেকে বাইকে দুষ্কৃতীরা এসে গুলি চালায় বলে অভিযোগ। সদস্যার অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্তে নেমেছে। এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। সকালে সমাজবিরোধী কার্যকলাপ দৌরাত্ম্য বন্ধে এক বিরাট মিছিল বের হয়।
জানা যায় এদিন মধ্য রাতে দক্ষিণ তালবান্দা এলাকার একটি কালি মন্দিরে চুরি করতে আসে দুষ্কৃতিরা।সেইসময় প্রতিবেশীরা দেখে ফেলে,এবং একজন চোর কে হাতেনাতে ধরে ফেলে।জানা যায় যে চুরি করতে এসে ধরা পরে তার বাড়ি ওই এলাকায়,মন্দিরের পাশেই।নাম রাহুল মন্ডল।অভিযোগ যখন চোর রাহুল কে ধরে এলাকার লোকজন মারধর করতে থাকে,আচমকা কয়েকজন দুষ্কৃতি এসে গুলি চালায়।পরপর তিন রাউন্ড গুলি চালিয়েছে বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করে।তবে চোর কে এলাকার লোকজন ছাড়েনি।পরবর্তীতে নিউ ব্যারাকপুর থানার পুলিশ এলে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয় চোর রাহুল মন্ডলকে।কারা এসে গুলি চালালো,তাদের উদ্দেশ্য কি ছিলো তা নিয়ে ধোয়াসা।
জানা যায় মন্দিরে মায়ের গায়ে সোনার অলঙ্কার চুরি করবার উদ্দেশ্য ছিল রাহুলের।পুলিশ জানায় রাহুল কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।দুষ্কৃতিরা শূন্যে গুলি চালায়।পাশাপাশি যারা এসে গুলি চালিয়েছে তাদের খোঁজ চালানো হচ্ছে।দ্রুত এই সকল দুস্কৃতিকেও ধরা হবে বলে জানায় পুলিশ। ঘটনা কে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়।ঘটনাস্থলে নিউ ব্যারাকপুর থানার পুলিশের টহল রয়েছে।